জোহানেসবার্গের ওয়ান্ডারার্স পার্কে পাকিস্তানের ইতিহাস গড়া জয়ের গল্পে সাইম আইয়ুব সেঞ্চুরির আলোয় মাতালেন সবাইকে। তবে তার ওপেনিং সঙ্গী আব্দুল্লাহ শফিক ইতিহাস গড়লেন একেবারে ভিন্ন কারণে—এক অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডের জন্য।
রোববার (২২ ডিসেম্বর) সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে পাকিস্তান ৩৬ রানে হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হোয়াইটওয়াশ করে। পাকিস্তানের হয়ে সাইম আইয়ুব ৯৪ বলে ১০১ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন। সিরিজে দুই সেঞ্চুরি করে ২২ বছর বয়সী এই ব্যাটার জিতে নেন সিরিজসেরার পুরস্কারও।
কিন্তু তার সঙ্গী আব্দুল্লাহ শফিকের সিরিজটি হলো পুরোপুরি দুঃস্বপ্নের। সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে তিনি গোল্ডেন ডাক মেরে ইতিহাসের প্রথম ওপেনার হলেন, যিনি তিন ম্যাচের দ্বিপাক্ষিক সিরিজে প্রতিটি ম্যাচেই ডাক মেরেছেন।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের মার্টিন গাপটিল এমন রেকর্ড গড়েছিলেন, তবে সেটি ২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সাত ম্যাচের সিরিজে। শফিকের নামটি এখানে গাপটিলের চেয়ে আরও বেশি নজর কেড়েছে, কারণ তিন ম্যাচেই ডাক মারার রেকর্ডটি এককভাবে তার।
শুধু তাই নয়, ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে তিন ম্যাচের সিরিজে টানা তিন ডাক মেরেছেন আর মাত্র একজন ব্যাটার। গত বছর ভারতের সূর্যকুমার যাদব অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই অনাকাঙ্ক্ষিত কীর্তি দেখান।
সিরিজে শফিকের পারফরম্যান্স ছিল হতাশাজনক। কেপ টাউনে দ্বিতীয় ম্যাচে দুই বলে ডাক, পার্লে প্রথম ম্যাচে চার বলে শূন্য এবং শেষ ম্যাচে গোল্ডেন ডাক। এই বছরের শুরুতেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিডনিতে দুই ইনিংসে ডাক দিয়ে পেয়ার করেছিলেন। চলতি বছর সব ফরম্যাটে শফিক ডাক মেরেছেন সাতবার, যা কেবল জিম্বাবুয়ের ব্লেসিং মুজারাবানির (৯ বার) চেয়ে কম। ভারতীয় পেসার জাসপ্রীত বুমরাহও তার সমান ৭টি ডাক মেরেছেন।
সাইম আইয়ুব যখন আলো কুড়িয়েছেন, তখন শফিক হয়তো আরও ভালো পারফরম্যান্সের প্রত্যাশায় মুখ লুকানোর গর্ত খুঁজছেন।
রোববার (২২ ডিসেম্বর) সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে পাকিস্তান ৩৬ রানে হারিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হোয়াইটওয়াশ করে। পাকিস্তানের হয়ে সাইম আইয়ুব ৯৪ বলে ১০১ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হন। সিরিজে দুই সেঞ্চুরি করে ২২ বছর বয়সী এই ব্যাটার জিতে নেন সিরিজসেরার পুরস্কারও।
কিন্তু তার সঙ্গী আব্দুল্লাহ শফিকের সিরিজটি হলো পুরোপুরি দুঃস্বপ্নের। সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে তিনি গোল্ডেন ডাক মেরে ইতিহাসের প্রথম ওপেনার হলেন, যিনি তিন ম্যাচের দ্বিপাক্ষিক সিরিজে প্রতিটি ম্যাচেই ডাক মেরেছেন।
এর আগে নিউজিল্যান্ডের মার্টিন গাপটিল এমন রেকর্ড গড়েছিলেন, তবে সেটি ২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সাত ম্যাচের সিরিজে। শফিকের নামটি এখানে গাপটিলের চেয়ে আরও বেশি নজর কেড়েছে, কারণ তিন ম্যাচেই ডাক মারার রেকর্ডটি এককভাবে তার।
শুধু তাই নয়, ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে তিন ম্যাচের সিরিজে টানা তিন ডাক মেরেছেন আর মাত্র একজন ব্যাটার। গত বছর ভারতের সূর্যকুমার যাদব অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই অনাকাঙ্ক্ষিত কীর্তি দেখান।
সিরিজে শফিকের পারফরম্যান্স ছিল হতাশাজনক। কেপ টাউনে দ্বিতীয় ম্যাচে দুই বলে ডাক, পার্লে প্রথম ম্যাচে চার বলে শূন্য এবং শেষ ম্যাচে গোল্ডেন ডাক। এই বছরের শুরুতেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিডনিতে দুই ইনিংসে ডাক দিয়ে পেয়ার করেছিলেন। চলতি বছর সব ফরম্যাটে শফিক ডাক মেরেছেন সাতবার, যা কেবল জিম্বাবুয়ের ব্লেসিং মুজারাবানির (৯ বার) চেয়ে কম। ভারতীয় পেসার জাসপ্রীত বুমরাহও তার সমান ৭টি ডাক মেরেছেন।
সাইম আইয়ুব যখন আলো কুড়িয়েছেন, তখন শফিক হয়তো আরও ভালো পারফরম্যান্সের প্রত্যাশায় মুখ লুকানোর গর্ত খুঁজছেন।