ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নতুন কঠোর শ্রম আইন নিয়ে কাতারের জ্বালানিমন্ত্রী সাদ আল কাবি অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি সতর্ক করেছেন, যদি এই আইন কার্যকর হয়, তবে কাতার ইইউভুক্ত দেশগুলোতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দিতে পারে।
২২ ডিসেম্বর ফাইনান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাদ আল কাবি বলেন, "ইইউ’র নতুন শ্রম আইন কাতারের জ্বালানি খাতের ওপর বিশাল প্রভাব ফেলবে।"
চলতি বছর ইইউতে পাস হওয়া ‘কর্পোরেট সাসটেইনেবিলিটি ডিউ ডিলিজেন্স’ নামের আইন অনুযায়ী, শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী প্রতিষ্ঠানগুলিকে বার্ষিক লাভের ৫ শতাংশ জরিমানা দিতে হবে। কাতারের মতে, এই জরিমানা তাদের জ্বালানি রাজস্বকে বড় ক্ষতি করবে।
বিশ্বের শীর্ষ তরল গ্যাস (এলএনজি) রপ্তানিকারক দেশ কাতার মনে করে, এই আইন তাদের অর্থনীতিতে গুরুতর প্রভাব ফেলবে। মন্ত্রী সাদ আল কাবি আরও বলেন, "ইইউকে এই আইন পুনর্বিবেচনা করতে হবে। এমন পদক্ষেপ আমাদের জ্বালানি রপ্তানিতে চাপ সৃষ্টি করবে।"
বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, কাতার যদি গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে জ্বালানি সংকট সৃষ্টি হবে। কাতারের এই হুমকি অন্যান্য রপ্তানিকারক দেশগুলোর জন্যও একটি বার্তা হতে পারে, যা ইইউ’র শ্রম আইন বাস্তবায়নকে একটি বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন করবে।
বর্তমানে ইউরোপ কাতারের গ্যাস সরবরাহের ওপর নির্ভরশীল। তাই কাতারের এই পদক্ষেপ ইইউভুক্ত দেশগুলোর জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর শঙ্কা তৈরি করতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিস্থিতি সমাধানে উভয় পক্ষকেই সমঝোতার পথে এগিয়ে আসা প্রয়োজন, যাতে আইনগত এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা করা যায়।
২২ ডিসেম্বর ফাইনান্সিয়াল টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাদ আল কাবি বলেন, "ইইউ’র নতুন শ্রম আইন কাতারের জ্বালানি খাতের ওপর বিশাল প্রভাব ফেলবে।"
চলতি বছর ইইউতে পাস হওয়া ‘কর্পোরেট সাসটেইনেবিলিটি ডিউ ডিলিজেন্স’ নামের আইন অনুযায়ী, শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী প্রতিষ্ঠানগুলিকে বার্ষিক লাভের ৫ শতাংশ জরিমানা দিতে হবে। কাতারের মতে, এই জরিমানা তাদের জ্বালানি রাজস্বকে বড় ক্ষতি করবে।
বিশ্বের শীর্ষ তরল গ্যাস (এলএনজি) রপ্তানিকারক দেশ কাতার মনে করে, এই আইন তাদের অর্থনীতিতে গুরুতর প্রভাব ফেলবে। মন্ত্রী সাদ আল কাবি আরও বলেন, "ইইউকে এই আইন পুনর্বিবেচনা করতে হবে। এমন পদক্ষেপ আমাদের জ্বালানি রপ্তানিতে চাপ সৃষ্টি করবে।"
বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, কাতার যদি গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয়, তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে জ্বালানি সংকট সৃষ্টি হবে। কাতারের এই হুমকি অন্যান্য রপ্তানিকারক দেশগুলোর জন্যও একটি বার্তা হতে পারে, যা ইইউ’র শ্রম আইন বাস্তবায়নকে একটি বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন করবে।
বর্তমানে ইউরোপ কাতারের গ্যাস সরবরাহের ওপর নির্ভরশীল। তাই কাতারের এই পদক্ষেপ ইইউভুক্ত দেশগুলোর জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর শঙ্কা তৈরি করতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিস্থিতি সমাধানে উভয় পক্ষকেই সমঝোতার পথে এগিয়ে আসা প্রয়োজন, যাতে আইনগত এবং অর্থনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা করা যায়।