পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবির বিরুদ্ধে আল–কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আজ সোমবার রায় ঘোষণার তারিখ ছিল, তবে ইসলামাবাদের জবাবদিহি আদালত রায় ঘোষণা স্থগিত করেছে। বিচারপতি নাসির জাভেদ রানা জানান, আজ রায় ঘোষণা করা হবে না এবং শিগগিরই নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হবে। উল্লেখযোগ্য যে, আগামীকাল (২৪ ডিসেম্বর) থেকে আদালতের শীতকালীন ছুটি শুরু হচ্ছে, যা ১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
এ মামলায় পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো (এনএবি) ১৯ কোটি পাউন্ড তছরুপের অভিযোগে ইমরান খান ও বুশরা বিবির বিরুদ্ধে মামলা করেছে। অভিযোগ রয়েছে যে, ইমরান ও বুশরা বিবি বাহরিয়া টাউন লিমিটেডের কাছ থেকে অর্থ এবং জমি নিয়েছেন, এবং তাঁদের পূর্ববর্তী পিটিআই সরকারের সময় যুক্তরাজ্য পাকিস্তানকে ফেরত দেওয়া পাঁচ হাজার কোটি রুপি পরিমাণ অর্থ বৈধ করতে এসব লেনদেন হয়েছে।
ডিসেম্বরে এনএবি ইমরান, তাঁর স্ত্রী বুশরা এবং অন্যান্য সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে আল–কাদির বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত দুর্নীতির অভিযোগ আনে। তদন্তে ইমরানকে অভিযোগ করা হয় যে, তিনি করাচির বাহরিয়া টাউন কোম্পানির মালিকানাধীন জমি বেচাকেনার কাজে অবৈধভাবে অর্থ স্থানান্তর করেছেন। এছাড়াও, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা তথ্য দেওয়ার জন্য একাধিক সুযোগ পাওয়ার পরেও বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
অন্য সন্দেহভাজনরা, যারা আদালতের বিচারপ্রক্রিয়ায় যোগ দেননি, পলাতক থাকেন এবং পরে তাঁদের স্বীকৃত অপরাধী ঘোষণা করা হয়। এই ছয় অভিযুক্তের সম্পদও জব্দ করা হয়েছে।
এ মামলায় পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো (এনএবি) ১৯ কোটি পাউন্ড তছরুপের অভিযোগে ইমরান খান ও বুশরা বিবির বিরুদ্ধে মামলা করেছে। অভিযোগ রয়েছে যে, ইমরান ও বুশরা বিবি বাহরিয়া টাউন লিমিটেডের কাছ থেকে অর্থ এবং জমি নিয়েছেন, এবং তাঁদের পূর্ববর্তী পিটিআই সরকারের সময় যুক্তরাজ্য পাকিস্তানকে ফেরত দেওয়া পাঁচ হাজার কোটি রুপি পরিমাণ অর্থ বৈধ করতে এসব লেনদেন হয়েছে।
ডিসেম্বরে এনএবি ইমরান, তাঁর স্ত্রী বুশরা এবং অন্যান্য সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে আল–কাদির বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত দুর্নীতির অভিযোগ আনে। তদন্তে ইমরানকে অভিযোগ করা হয় যে, তিনি করাচির বাহরিয়া টাউন কোম্পানির মালিকানাধীন জমি বেচাকেনার কাজে অবৈধভাবে অর্থ স্থানান্তর করেছেন। এছাড়াও, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা তথ্য দেওয়ার জন্য একাধিক সুযোগ পাওয়ার পরেও বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
অন্য সন্দেহভাজনরা, যারা আদালতের বিচারপ্রক্রিয়ায় যোগ দেননি, পলাতক থাকেন এবং পরে তাঁদের স্বীকৃত অপরাধী ঘোষণা করা হয়। এই ছয় অভিযুক্তের সম্পদও জব্দ করা হয়েছে।