সিরিয়ার ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের স্ত্রী আসমা আল-আসাদ স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ চেয়েছেন এবং মস্কো ছেড়ে যুক্তরাজ্যে ফিরে যেতে চান বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে। রোববার (২২ ডিসেম্বর) তুরস্কসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এ তথ্য উঠে আসে। বর্তমানে বাশার ও আসমা আল-আসাদ রাশিয়ার মস্কোয় রাজনৈতিক আশ্রয়ে রয়েছেন।
২০১১ সালে শুরু হওয়া সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে ব্যাপক দমন-পীড়নের মধ্য দিয়ে বাশার আল-আসাদের শাসন বিতর্কিত হয়ে ওঠে। গত ৮ ডিসেম্বর বিদ্রোহীদের হাতে দামেস্কে তাঁর টানা ২৪ বছরের শাসনের পতন ঘটে। এরপর তিনি মস্কোয় পালিয়ে যান। আসমা আল-আসাদ সন্তানদের নিয়ে আগে থেকেই সেখানে অবস্থান করছিলেন।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মস্কোয় বাশার আল-আসাদের চলাফেরায় বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে এবং তাঁর সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এসব তথ্য প্রত্যাখ্যান করে জানিয়েছেন, এ ধরনের খবর বাস্তবসম্মত নয়।
আসমা আল-আসাদের জন্ম ও বেড়ে ওঠা যুক্তরাজ্যের লন্ডনে। তাঁর বয়স ৪৯ বছর। ২০০০ সালে বাশার আল-আসাদের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। তবে যুক্তরাজ্যে ফেরার বিষয়ে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড লামি বলেছেন, আসমাকে যুক্তরাজ্যে স্বাগত জানানো হবে না। তাঁর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে।
সিরিয়ার সাবেক ফার্স্ট লেডি আসমা একসময় পশ্চিমা গণমাধ্যমে আলোচিত মুখ ছিলেন। ২০১১ সালে ভোগ সাময়িকীর প্রচ্ছদে তাঁকে মরুর গোলাপ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। তবে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে বাশারের দমননীতি সমর্থন করার অভিযোগে তিনি সমালোচিত হন।
সিরিয়ার সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, আসমা স্তন ক্যানসার ও পরে লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। চিকিৎসার জন্য তিনি জনজীবন থেকে দূরে রয়েছেন।
বাশার আল-আসাদ পরিবার টানা ৫৩ বছর ধরে সিরিয়া শাসন করেছে। বর্তমানে আসমা আল-আসাদের যুক্তরাজ্যে ফেরার ইচ্ছা ও বিচ্ছেদের দাবি নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলছে আলোচনা।
সূত্র: বিবিসি
২০১১ সালে শুরু হওয়া সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে ব্যাপক দমন-পীড়নের মধ্য দিয়ে বাশার আল-আসাদের শাসন বিতর্কিত হয়ে ওঠে। গত ৮ ডিসেম্বর বিদ্রোহীদের হাতে দামেস্কে তাঁর টানা ২৪ বছরের শাসনের পতন ঘটে। এরপর তিনি মস্কোয় পালিয়ে যান। আসমা আল-আসাদ সন্তানদের নিয়ে আগে থেকেই সেখানে অবস্থান করছিলেন।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মস্কোয় বাশার আল-আসাদের চলাফেরায় বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে এবং তাঁর সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এসব তথ্য প্রত্যাখ্যান করে জানিয়েছেন, এ ধরনের খবর বাস্তবসম্মত নয়।
আসমা আল-আসাদের জন্ম ও বেড়ে ওঠা যুক্তরাজ্যের লন্ডনে। তাঁর বয়স ৪৯ বছর। ২০০০ সালে বাশার আল-আসাদের সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। তবে যুক্তরাজ্যে ফেরার বিষয়ে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড লামি বলেছেন, আসমাকে যুক্তরাজ্যে স্বাগত জানানো হবে না। তাঁর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে।
সিরিয়ার সাবেক ফার্স্ট লেডি আসমা একসময় পশ্চিমা গণমাধ্যমে আলোচিত মুখ ছিলেন। ২০১১ সালে ভোগ সাময়িকীর প্রচ্ছদে তাঁকে মরুর গোলাপ হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। তবে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে বাশারের দমননীতি সমর্থন করার অভিযোগে তিনি সমালোচিত হন।
সিরিয়ার সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, আসমা স্তন ক্যানসার ও পরে লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। চিকিৎসার জন্য তিনি জনজীবন থেকে দূরে রয়েছেন।
বাশার আল-আসাদ পরিবার টানা ৫৩ বছর ধরে সিরিয়া শাসন করেছে। বর্তমানে আসমা আল-আসাদের যুক্তরাজ্যে ফেরার ইচ্ছা ও বিচ্ছেদের দাবি নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলছে আলোচনা।
সূত্র: বিবিসি