বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মইনুল ইসলামকে কানাডা যাওয়ার সময় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হয়েছে।মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) তাকে বিমানবন্দরে আটকে দেন সেখানে নিয়োজিত কর্মকর্তারা।মইনুল ইসলামের এমিরেটস এয়ারলাইন্সের (ইকে-৫৮৭) ফ্লাইটে দুবাই হয়ে কানাডার টরন্টো যাওয়ার কথা ছিল।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে তার দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা করার কথা ছিল। প্লেনে চড়ার প্রক্রিয়া হিসেবে তিনি যখন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে কাউন্টারে যান, তখন ইমিগ্রেশন একটি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে ক্লিয়ারেন্স চাইতে গেলে তারা ক্লিয়ারেন্স দেননি। পরে তাকে আটকে দেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি এয়ারপোর্টের লাউঞ্জে আছেন।তবে তাকে আটক বা গ্রেপ্তারের বিষয়ে কোনো তথ্য জানা যায়নি।
২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস-বিডিআরের বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর বিডিআর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পান মো. মইনুল ইসলাম। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ রাইফেলসের নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি করা হয়। তিনি জুলাই ২০১৫ সালে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার হন। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন মঈনুল ইসলাম।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে তার দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা করার কথা ছিল। প্লেনে চড়ার প্রক্রিয়া হিসেবে তিনি যখন ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে কাউন্টারে যান, তখন ইমিগ্রেশন একটি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে ক্লিয়ারেন্স চাইতে গেলে তারা ক্লিয়ারেন্স দেননি। পরে তাকে আটকে দেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি এয়ারপোর্টের লাউঞ্জে আছেন।তবে তাকে আটক বা গ্রেপ্তারের বিষয়ে কোনো তথ্য জানা যায়নি।
২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস-বিডিআরের বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর বিডিআর মহাপরিচালকের দায়িত্ব পান মো. মইনুল ইসলাম। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ রাইফেলসের নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি করা হয়। তিনি জুলাই ২০১৫ সালে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার হন। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন মঈনুল ইসলাম।