মাত্র আট মাসের প্রেমের সম্পর্কের টানে সুদূর পাকিস্তান থেকে খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গার বেলছড়ি ইউনিয়নে এসে প্রেমিকা তাহমিনা আকতার বৃষ্টিকে বিয়ে করেছেন পাকিস্তানি যুবক আলীম উদ্দিন। ধুমধাম আয়োজনে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে গত বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর)।
তাহমিনা আকতার বৃষ্টি খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের ব্যবসায় শাখার তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী এবং বেলছড়ি ইউনিয়নের উত্তর পাড়ার বাসিন্দা আলী হোসেনের মেয়ে।
জানা যায়, লাহোরের বাসিন্দা আলীম উদ্দিন একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন। ফেসবুকের মাধ্যমে আলীমের সঙ্গে পরিচয় হয় তাহমিনার। পরিচয় থেকে প্রেম, আর প্রেম থেকে সিদ্ধান্ত—একসঙ্গে থাকার। এই সম্পর্কের টানেই গত ১১ ডিসেম্বর আলীম পাকিস্তান থেকে চট্টগ্রাম হয়ে তাহমিনার বাড়িতে পৌঁছান।
তাহমিনার বাবা আবুল হোসেন জানান, ‘১৯ ডিসেম্বর খাগড়াছড়ি কোর্টে তাদের বিয়ে নিবন্ধন হয় এবং ২২ ডিসেম্বর গ্রামে সামাজিক রীতিতে বিয়ে সম্পন্ন হয়। তাহমিনা শিগগিরই তার স্বামীর সঙ্গে পাকিস্তানে পাড়ি দেবে। পাসপোর্ট ও ভিসার কাজ চলছে। ততদিন জামাই শ্বশুরবাড়িতেই থাকবেন।’
আলীম উদ্দিন বলেন, ‘তাহমিনার সঙ্গে প্রেম এবং বাংলাদেশে এসে বিয়ে করার বিষয়টি তার পরিবার জানে। তাদের সম্মতিতেই সবকিছু হয়েছে। তাহমিনা তাকে বাংলায় কথা বলা শিখিয়েছেন, তাই কিছুটা বাংলা বলতে পারেন।’
মাটিরাঙ্গা থানার ওসি মো. তৌফিকুল ইসলাম জানান, ‘পাকিস্তানি নাগরিক প্রেমের টানে মাটিরাঙ্গায় এসেছেন। তবে তার অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে নজর রাখা হচ্ছে।’
বিয়ের পর এই দম্পতি পাকিস্তানে চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।
তাহমিনা আকতার বৃষ্টি খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের ব্যবসায় শাখার তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী এবং বেলছড়ি ইউনিয়নের উত্তর পাড়ার বাসিন্দা আলী হোসেনের মেয়ে।
জানা যায়, লাহোরের বাসিন্দা আলীম উদ্দিন একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন। ফেসবুকের মাধ্যমে আলীমের সঙ্গে পরিচয় হয় তাহমিনার। পরিচয় থেকে প্রেম, আর প্রেম থেকে সিদ্ধান্ত—একসঙ্গে থাকার। এই সম্পর্কের টানেই গত ১১ ডিসেম্বর আলীম পাকিস্তান থেকে চট্টগ্রাম হয়ে তাহমিনার বাড়িতে পৌঁছান।
তাহমিনার বাবা আবুল হোসেন জানান, ‘১৯ ডিসেম্বর খাগড়াছড়ি কোর্টে তাদের বিয়ে নিবন্ধন হয় এবং ২২ ডিসেম্বর গ্রামে সামাজিক রীতিতে বিয়ে সম্পন্ন হয়। তাহমিনা শিগগিরই তার স্বামীর সঙ্গে পাকিস্তানে পাড়ি দেবে। পাসপোর্ট ও ভিসার কাজ চলছে। ততদিন জামাই শ্বশুরবাড়িতেই থাকবেন।’
আলীম উদ্দিন বলেন, ‘তাহমিনার সঙ্গে প্রেম এবং বাংলাদেশে এসে বিয়ে করার বিষয়টি তার পরিবার জানে। তাদের সম্মতিতেই সবকিছু হয়েছে। তাহমিনা তাকে বাংলায় কথা বলা শিখিয়েছেন, তাই কিছুটা বাংলা বলতে পারেন।’
মাটিরাঙ্গা থানার ওসি মো. তৌফিকুল ইসলাম জানান, ‘পাকিস্তানি নাগরিক প্রেমের টানে মাটিরাঙ্গায় এসেছেন। তবে তার অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে নজর রাখা হচ্ছে।’
বিয়ের পর এই দম্পতি পাকিস্তানে চলে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানা গেছে।