রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উস্কানিমূলক বলে মন্তব্য করেছে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রসাটম। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানায়, প্রকল্পের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। প্রয়োজনে তারা তাদের সুনাম রক্ষায় আদালতের দ্বারস্থ হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রসাটম সবসময় উন্মুক্ত কর্মপন্থা ও দুর্নীতি প্রতিরোধ নীতিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। তাদের ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াগুলো নিয়মিত বাহ্যিক নিরীক্ষার আওতায় থাকে। তারা দাবি করেছে, রূপপুর প্রকল্পের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ প্রকল্পটির সুনাম ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টা।
এদিকে রূপপুর প্রকল্পের সিংহভাগ অর্থায়ন করেছে রাশিয়া। প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকার এ প্রকল্পে রাশিয়ার অংশ ৯৩ হাজার কোটি টাকা।
প্রসঙ্গত, পরিকল্পনা অনুযায়ী রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে এবং দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৪ সালে উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল। তবে সঞ্চালন লাইন প্রস্তুত না হওয়ায় উৎপাদন পিছিয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়। এরপরে উৎপাদন শুরু পিছিয়ে গেছে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত।
বিশ্বব্যাপী ৩০টি দেশে ৪৪৯টি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। নির্মাণাধীন রয়েছে আরও ৬৫টি কেন্দ্র। বাংলাদেশও নবাগত দেশ হিসেবে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদনে যুক্ত হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রসাটম সবসময় উন্মুক্ত কর্মপন্থা ও দুর্নীতি প্রতিরোধ নীতিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। তাদের ব্যবসায়িক প্রক্রিয়াগুলো নিয়মিত বাহ্যিক নিরীক্ষার আওতায় থাকে। তারা দাবি করেছে, রূপপুর প্রকল্পের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ প্রকল্পটির সুনাম ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টা।
এদিকে রূপপুর প্রকল্পের সিংহভাগ অর্থায়ন করেছে রাশিয়া। প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকার এ প্রকল্পে রাশিয়ার অংশ ৯৩ হাজার কোটি টাকা।
প্রসঙ্গত, পরিকল্পনা অনুযায়ী রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে এবং দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৪ সালে উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল। তবে সঞ্চালন লাইন প্রস্তুত না হওয়ায় উৎপাদন পিছিয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়। এরপরে উৎপাদন শুরু পিছিয়ে গেছে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত।
বিশ্বব্যাপী ৩০টি দেশে ৪৪৯টি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে। নির্মাণাধীন রয়েছে আরও ৬৫টি কেন্দ্র। বাংলাদেশও নবাগত দেশ হিসেবে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদনে যুক্ত হচ্ছে।