বঙ্গভবনে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে দেশের কল্যাণে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “সকল ধর্মের মূল কথাই হচ্ছে মানুষের সেবা ও কল্যাণ।”
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, “বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এদেশে সব ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম ও আচার-অনুষ্ঠানাদি স্বাধীনভাবে এবং আনন্দঘন পরিবেশে পালন করে আসছে।” তিনি দেশের উন্নতির জন্য এক বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত এবং ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনকে আরও মজবুত করার আহ্বান জানান।
“জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার প্রচেষ্টায় একটি আধুনিক ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে উঠুক,”—এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, “বিশ্ব এগিয়ে যাক শান্তি, কল্যাণ আর আলোর পথে।”
এর আগে, ২৪ ডিসেম্বর, খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শুভেচ্ছা বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় তিনি বলেন, “আমরা ধর্মীয় সংহতি চাই। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এদেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব- এটাই আমাদের স্বপ্ন।”
ড. ইউনূস আরও বলেন, “আমরা মানুষ একই। আমাদের মানুষ পরিচয় আগে, তারপর ধর্ম। প্রত্যেক ধর্মে শান্তির বাণী আছে। সেই শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই বিভেদ দূর হবে।” তিনি বলেন, “আমাদের ছেলেমেয়েরা সুন্দর শৈশব পাবে।”
রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, “বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এদেশে সব ধর্মের মানুষ নিজ নিজ ধর্ম ও আচার-অনুষ্ঠানাদি স্বাধীনভাবে এবং আনন্দঘন পরিবেশে পালন করে আসছে।” তিনি দেশের উন্নতির জন্য এক বৈষম্যহীন, দুর্নীতিমুক্ত এবং ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধনকে আরও মজবুত করার আহ্বান জানান।
“জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার প্রচেষ্টায় একটি আধুনিক ও উন্নত বাংলাদেশ গড়ে উঠুক,”—এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন রাষ্ট্রপতি। তিনি বলেন, “বিশ্ব এগিয়ে যাক শান্তি, কল্যাণ আর আলোর পথে।”
এর আগে, ২৪ ডিসেম্বর, খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শুভেচ্ছা বিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় তিনি বলেন, “আমরা ধর্মীয় সংহতি চাই। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এদেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব- এটাই আমাদের স্বপ্ন।”
ড. ইউনূস আরও বলেন, “আমরা মানুষ একই। আমাদের মানুষ পরিচয় আগে, তারপর ধর্ম। প্রত্যেক ধর্মে শান্তির বাণী আছে। সেই শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে। তাহলেই বিভেদ দূর হবে।” তিনি বলেন, “আমাদের ছেলেমেয়েরা সুন্দর শৈশব পাবে।”