দীর্ঘদিন পর বেসরকারি শিক্ষকদের বদলির জটিলতা দূর হয়েছে। গতকাল রোববার এ সংক্রান্ত ফাইলে স্বাক্ষর করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ। সূত্র জানায় বেসরকারি শিক্ষকদের শূন্যপদে বদলির ফাইল দীর্ঘদিন আটকে ছিল। ফলে আমলাতন্ত্রিক জটিলতায় শিক্ষকদের বদলির সুযোগও বন্ধ ছিল। গতকাল এ বিষয়ে উপদেষ্টা ফাইল স্বাক্ষর করার মাধ্যমে এ জটিলতা দূর হয়েছে। এখন থেকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের শূন্যপদের বিপরীতে বদলিতে আর কোনো বাধা থাকবে না । আগামী বুধবারের মধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২০১৬ সাল থেকে এনটিআরসিএ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সুপারিশ করে আসছে। প্রথম গণবিজ্ঞপ্তিতে উপজেলাভিত্তিক শিক্ষক সুপারিশ করায় নিজ উপজেলায় শূন্যপদ না থাকায় অনেক শিক্ষক বাধ্য হয়ে মাদরাসায় ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে মেরিট পজিশন অনুযায়ী জাতীয় পর্যায়ে শিক্ষক সুপারিশ করা হয়।এদিকে এনটিআরসিএর নিয়োগ পরিপত্র অনুযায়ী একজন ইনডেক্সধারী শিক্ষক যেকোনো বয়সে পরবর্তী যেকোনো গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের মাধ্যমে মেরিট পজিশন অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন করতে পারবেন। তাই দ্বিতীয় ও তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে অনেক নিবন্ধনধারী শিক্ষক নিজ এলাকায় শূন্যপদ না থাকায় দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে আবেদন করে সুপারিশ পেয়েছেন।
কিন্তু হঠাৎ করে নিয়োগ কর্তৃপক্ষ পরিপত্র ২০১৫-এর ৭ নং অনুচ্ছেদ সাময়িক স্থগিত করায় চতুর্থ ও পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারীদেরও আবেদনের সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ইনডেক্সধারী শিক্ষকরা এখন সমস্যায় পড়েছেন। বিশেষ করে নারী শিক্ষকদের পাশাপাশি পুরুষ শিক্ষকরাও নিজ উপজেলা থেকে ৪০০-৫০০ কিলোমিটার দূরে এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগ পেয়ে পরিবার ছেড়ে আরেক জায়গায় চাকরি করছেন। এ অবস্থায় ইনডেক্সধারী শিক্ষকেরা শূন্যপদে বদলির দাবিতে সম্প্রতি একাধিকবার বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন। তবে গতকাল এ বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত আসায় আগের বদলি-সংক্রান্ত সব জটিলতা দূর হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২০১৬ সাল থেকে এনটিআরসিএ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সুপারিশ করে আসছে। প্রথম গণবিজ্ঞপ্তিতে উপজেলাভিত্তিক শিক্ষক সুপারিশ করায় নিজ উপজেলায় শূন্যপদ না থাকায় অনেক শিক্ষক বাধ্য হয়ে মাদরাসায় ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে মেরিট পজিশন অনুযায়ী জাতীয় পর্যায়ে শিক্ষক সুপারিশ করা হয়।এদিকে এনটিআরসিএর নিয়োগ পরিপত্র অনুযায়ী একজন ইনডেক্সধারী শিক্ষক যেকোনো বয়সে পরবর্তী যেকোনো গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের মাধ্যমে মেরিট পজিশন অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন করতে পারবেন। তাই দ্বিতীয় ও তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে অনেক নিবন্ধনধারী শিক্ষক নিজ এলাকায় শূন্যপদ না থাকায় দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে আবেদন করে সুপারিশ পেয়েছেন।
কিন্তু হঠাৎ করে নিয়োগ কর্তৃপক্ষ পরিপত্র ২০১৫-এর ৭ নং অনুচ্ছেদ সাময়িক স্থগিত করায় চতুর্থ ও পঞ্চম গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারীদেরও আবেদনের সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ইনডেক্সধারী শিক্ষকরা এখন সমস্যায় পড়েছেন। বিশেষ করে নারী শিক্ষকদের পাশাপাশি পুরুষ শিক্ষকরাও নিজ উপজেলা থেকে ৪০০-৫০০ কিলোমিটার দূরে এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগ পেয়ে পরিবার ছেড়ে আরেক জায়গায় চাকরি করছেন। এ অবস্থায় ইনডেক্সধারী শিক্ষকেরা শূন্যপদে বদলির দাবিতে সম্প্রতি একাধিকবার বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন। তবে গতকাল এ বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত আসায় আগের বদলি-সংক্রান্ত সব জটিলতা দূর হয়েছে।