যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে রাজি হতে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগ। যদিও যুদ্ধবিরতি চুক্তি ব্যর্থ হওয়ায় হামাস ও নেতানিয়াহু প্রশাসন একে অন্যকে পাল্টা দোষারোপ করছে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে বারবার আলোচনা হলেও, ফিলিস্তিনের সাধারণ মানুষের ওপর ইসরাইলিদের নির্মম অত্যাচার চলছেই। বুধবারও (২৫ ডিসেম্বর) ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনে ২৩ জন নিহত এবং ৩৯ জন আহত হয়েছেন। পাশাপাশি পশ্চিম তীরে ২৫ ফিলিস্তিনিকে আটক করে নেতানিয়াহুর সেনারা। একইদিন, দক্ষিণ এবং মধ্য গাজায় সুড়ঙ্গ ধ্বংস করার ভিডিও প্রকাশ করে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী।
এদিকে, যুদ্ধবিরতি নিয়ে হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে আলোচনা শুরু হলেও, তা আবারও ব্যর্থ হয়েছে। এতে, দুই পক্ষ একে অপরকে পাল্টাপাল্টি দোষারোপে ব্যস্ত।এ পরিস্থিতিতে ইসরাইলের এক বিরোধী দলীয় নেতা দাবি করেছেন, গাজায় যুদ্ধের অবসান কিংবা যুদ্ধবিরতি চান না নেতানিয়াহু। আটক ইসরাইলিদের ফেরত আনতে নেতানিয়াহুর তেমন মাথাব্যাথা নেই বলেও দাবি করেন তিনি।
এ অবস্থায়, দ্রুত যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়ে বন্দিদের ফিরিয়ে আনতে নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন খোদ ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগ।
এছাড়া বন্দিদের ফিরিয়ে আনতে মাঠে নেমেছেন সাধারণ ইসরাইলিরাও। সাদা পোশাক পরে তারা নেমেছেন রাজপথে। যদিও, নিরাপত্তার কারণে তাদের সরে যেতে বাধ্য করে পুলিশ।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে বারবার আলোচনা হলেও, ফিলিস্তিনের সাধারণ মানুষের ওপর ইসরাইলিদের নির্মম অত্যাচার চলছেই। বুধবারও (২৫ ডিসেম্বর) ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় ফিলিস্তিনে ২৩ জন নিহত এবং ৩৯ জন আহত হয়েছেন। পাশাপাশি পশ্চিম তীরে ২৫ ফিলিস্তিনিকে আটক করে নেতানিয়াহুর সেনারা। একইদিন, দক্ষিণ এবং মধ্য গাজায় সুড়ঙ্গ ধ্বংস করার ভিডিও প্রকাশ করে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী।
এদিকে, যুদ্ধবিরতি নিয়ে হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে আলোচনা শুরু হলেও, তা আবারও ব্যর্থ হয়েছে। এতে, দুই পক্ষ একে অপরকে পাল্টাপাল্টি দোষারোপে ব্যস্ত।এ পরিস্থিতিতে ইসরাইলের এক বিরোধী দলীয় নেতা দাবি করেছেন, গাজায় যুদ্ধের অবসান কিংবা যুদ্ধবিরতি চান না নেতানিয়াহু। আটক ইসরাইলিদের ফেরত আনতে নেতানিয়াহুর তেমন মাথাব্যাথা নেই বলেও দাবি করেন তিনি।
এ অবস্থায়, দ্রুত যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়ে বন্দিদের ফিরিয়ে আনতে নেতানিয়াহুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন খোদ ইসরাইলের প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগ।
এছাড়া বন্দিদের ফিরিয়ে আনতে মাঠে নেমেছেন সাধারণ ইসরাইলিরাও। সাদা পোশাক পরে তারা নেমেছেন রাজপথে। যদিও, নিরাপত্তার কারণে তাদের সরে যেতে বাধ্য করে পুলিশ।