বাংলাদেশ সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় উপদেষ্টাদের সাথে সিনিয়র সচিব, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় বৈঠকে বসেছেন। বৈঠকে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ভূঁইয়াসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়সহ বিভাগের অফিস রয়েছে। ভবনটিতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়; ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়; অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অফিস রয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের সূত্র জানায়, বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ১টা ৫২ মিনিটে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। সংবাদ পাওয়ার পর সচিবালয়ে অবস্থানরত ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট দ্রুত কাজ শুরু করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের আরও ১৯টি ইউনিট যুক্ত হয়। টানা ছয় ঘণ্টার চেষ্টার পর বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
এ ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে তদন্ত চলছে। ভবনের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথি ও সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বৈঠকে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধে সচিবালয়ের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়সহ বিভাগের অফিস রয়েছে। ভবনটিতে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়; ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়; অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অফিস রয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের সূত্র জানায়, বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ১টা ৫২ মিনিটে সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। সংবাদ পাওয়ার পর সচিবালয়ে অবস্থানরত ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট দ্রুত কাজ শুরু করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের আরও ১৯টি ইউনিট যুক্ত হয়। টানা ছয় ঘণ্টার চেষ্টার পর বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
এ ঘটনায় ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে তদন্ত চলছে। ভবনের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ নথি ও সরঞ্জাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বৈঠকে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধে সচিবালয়ের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।