অনেকে সারা বছরই ব্রণের সমস্যায় ভোগেন। কপালে, গালে ছোট ছোট ফুসকুড়ি একেবারেই সারতে চায় না। এর কারণ আপনার চুল নয় তো? মাথার ত্বকে খুশকি হলে, অথবা চুলে বেশিমাত্রায় রাসায়নিক দেওয়া প্রসাধনী ব্যবহার করলে তার থেকেও মুখে ব্রণ, র্যাশের সমস্যা হতে পারে। কীভাবে খেয়াল রাখবেন? চুলে লেগে থাকা ধুলো ময়লা কিন্তু মুখে ব্রণের কারণ হতে পারে। তাই সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনদিন চুলে শ্যাম্পু করা খুব জরুরি। কপালে বা পিঠে খুশকিজনিত ব্রণ কিন্তু সাধারণ ব্রণের চেয়ে আলাদা। সাধারণত চুলের ফলিকল বা মাথার ত্বক থেকে এই ধরনের সংক্রমণ শুরু হয়। মাথায় খুশকির সমস্যা বাড়লে তার থেকে অনেক সময়ে ত্বকে ছত্রাকের সংক্রমণও হয়। আর সেই থেকেই ব্রণ, ফুসকুড়ির সমস্যা বেড়ে যায়।আবার ব্লো ড্রাই করলেও চুল সুন্দর দেখায় কিন্তু প্রতিদিন করলে তা ব্রণের কারণ হয়েও উঠতে পারে। বেশি ব্লো ড্রাই করলে মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া তার থেকে মাথার ত্বকেও ব্রণ হতে পারে।
চুলে বেশি পরিমাণে রাসায়নিক দেওয়া হেয়ার জেল বা ক্রিম লাগালে তার থেকেও মুখে ব্রণের সমস্যা হতে পারে। তাই বাইরে থেকে কেনা রাসায়নিক দেওয়া জেল ব্যবহারের সময়ে সতর্ক থাকুন। তার চেয়ে কলা ও মধুর প্যাক অথবা ডিম ও অলিভ অয়েলের হেয়ার প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। চুলের ঘনত্ব বাড়িয়ে তুলতে দারুণভাবে কাজ করে নারকেল তেল। সঙ্গে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিফাঙ্গাল বিভিন্ন যৌগে ভরপুর অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী, মাথার ত্বকে সংক্রমণ রোধ করতে সাহায্য করে।
চুলে বেশি পরিমাণে রাসায়নিক দেওয়া হেয়ার জেল বা ক্রিম লাগালে তার থেকেও মুখে ব্রণের সমস্যা হতে পারে। তাই বাইরে থেকে কেনা রাসায়নিক দেওয়া জেল ব্যবহারের সময়ে সতর্ক থাকুন। তার চেয়ে কলা ও মধুর প্যাক অথবা ডিম ও অলিভ অয়েলের হেয়ার প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। চুলের ঘনত্ব বাড়িয়ে তুলতে দারুণভাবে কাজ করে নারকেল তেল। সঙ্গে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিফাঙ্গাল বিভিন্ন যৌগে ভরপুর অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী, মাথার ত্বকে সংক্রমণ রোধ করতে সাহায্য করে।