অন্তঃসত্ত্বা রেশমা আক্তার। বয়স ২৮। ৬ বছর বয়সী ছেলে আব্দুল্লাহকে নিয়ে বোনের বিয়ের অনুষ্ঠানে যাচ্ছিলেন মাদারীপুরের ডাসারে। তবে তাদের আর বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়া হয়নি। মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় রেশমা তার ছেলেসহ নিহত হয়েছেন। একই সাথে রেশমার অনাগত সন্তানও মারা গেছে। এমনই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের পুয়ালী গ্রামে। এই ঘটনায় শোকে মাতম বইছে বিয়ে বাড়িতে। যাদের অবহেলায় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে তাদের শান্তি দাবী করেছেন স্বজন ও স্থানীয়রা। এদিকে শনিবার সকালে নিহতদের দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
জানা গেছে, মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের পুয়ালী গ্রামের মালেক ঘরামির বাড়িতে চলছিল বিয়ের আয়োজন। ছোট মেয়ে পুতুল আক্তারের বিয়ের দিন ছিলো শুক্রবার। পুতুলের সাথে পাশে মাইজপাড়া গ্রামের জসিম উদ্দিনের সাথে বিয়ে দিন ধার্য হয়। আত্মীয় স্বজন পাড়া প্রতিবেশী সবাইকে বিয়ের দাওয়াতও দেয়া হয়। দাওয়াতের আসার জন্য মোটরসাইকেল যোগে ফিরছিলেন স্বামী, সন্তানসহ রেশমা। মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে টোল দেয়ার জন্য মোটরসাইকেল নিয়ে দাঁড়িয়েছিল রেশমার স্বামী। পিছন থেকে আসা একটি যাত্রীবাহীবাস দ্রুত চাপা দেয় মোটরসাইকেল। ঘটনাস্থলেই মারা যায় রেশমার ছেলে আব্দুল্লাহ। উদ্ধার করে রেশমাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় অন্তঃসত্ত্বা রেশমা আনাগত সন্তানসহ মারা যায়। এই খবর বাড়িতে পৌঁছালে শোকের ছায়া নেমে এসেছে নিহতের পরিবারে। বিয়ের আনন্দ বিষাদে পরিণত হয়েছে।
নিহত রেশমার বাবা মালেক ঘরামি বলেন, যাদের অবহেলায় দুর্ঘটনা ঘটেছে তাদের বিচার চাই। আমার ছোট মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান ছিলো শুক্রবার। বিয়ের অনুষ্ঠানে আমার আরেক মেয়ে ও নাতি আসছিল। পথেই মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতে টোল দেয়ার সময় দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠানে আর আসতে পারেনি।ডাসার থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, মাওয়া টোল প্লাজায় একই পরিবারের অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ ২ জন নিহত হয়েছে।উল্লেখ্য, শুক্রবার সড়ক দুর্ঘটনায় মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজায় ৬ জন নিহত হয়েছে।
জানা গেছে, মাদারীপুরের ডাসার উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের পুয়ালী গ্রামের মালেক ঘরামির বাড়িতে চলছিল বিয়ের আয়োজন। ছোট মেয়ে পুতুল আক্তারের বিয়ের দিন ছিলো শুক্রবার। পুতুলের সাথে পাশে মাইজপাড়া গ্রামের জসিম উদ্দিনের সাথে বিয়ে দিন ধার্য হয়। আত্মীয় স্বজন পাড়া প্রতিবেশী সবাইকে বিয়ের দাওয়াতও দেয়া হয়। দাওয়াতের আসার জন্য মোটরসাইকেল যোগে ফিরছিলেন স্বামী, সন্তানসহ রেশমা। মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে টোল দেয়ার জন্য মোটরসাইকেল নিয়ে দাঁড়িয়েছিল রেশমার স্বামী। পিছন থেকে আসা একটি যাত্রীবাহীবাস দ্রুত চাপা দেয় মোটরসাইকেল। ঘটনাস্থলেই মারা যায় রেশমার ছেলে আব্দুল্লাহ। উদ্ধার করে রেশমাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় অন্তঃসত্ত্বা রেশমা আনাগত সন্তানসহ মারা যায়। এই খবর বাড়িতে পৌঁছালে শোকের ছায়া নেমে এসেছে নিহতের পরিবারে। বিয়ের আনন্দ বিষাদে পরিণত হয়েছে।
নিহত রেশমার বাবা মালেক ঘরামি বলেন, যাদের অবহেলায় দুর্ঘটনা ঘটেছে তাদের বিচার চাই। আমার ছোট মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান ছিলো শুক্রবার। বিয়ের অনুষ্ঠানে আমার আরেক মেয়ে ও নাতি আসছিল। পথেই মাওয়া এক্সপ্রেস ওয়েতে টোল দেয়ার সময় দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠানে আর আসতে পারেনি।ডাসার থানার ওসি মাহমুদুল হাসান বলেন, মাওয়া টোল প্লাজায় একই পরিবারের অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ ২ জন নিহত হয়েছে।উল্লেখ্য, শুক্রবার সড়ক দুর্ঘটনায় মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজায় ৬ জন নিহত হয়েছে।