
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একক তথ্যভাণ্ডার তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, ব্যবসায়ীরা যেন এক জায়গা থেকে সব তথ্য পেতে পারেন, সে কারণে সরকার একটি জাতীয় তথ্যভাণ্ডার তৈরি করার চেষ্টা করছে। নির্ভুল তথ্য ছাড়া আর্থিক ও সামাজিক খাতে সঠিক নীতিমালা প্রণয়ন করা যায় না।
শনিবার সকালে ঢাকার সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘ব্যাংকিং অ্যালমানাক’র ষষ্ঠ সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থ উপদেষ্টা এ কথা বলেন।উপদেষ্টা বলেন, আমরা সঠিকভাবে তথ্য সংগ্রহ করতে না পারলে আরো সমস্যা তৈরি হবে। আমাদের তথ্য আপডেট করতে হবে। ১০-১৫ বছরের পুরনো ডাটা দিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না।এখন শেয়ারবাজার, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কোনো প্রতারণা নেই জানিয়ে সালেহউদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) অতিরঞ্জন থেকে বিরত থেকে প্রকৃত তথ্য প্রকাশে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
উপদেষ্টা বলেন, গত ১৫ বছরে তথ্য বিকৃতির কারণে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। যদিও কিছু অনিচ্ছাকৃত ভুলের কারণে মূল্যস্ফীতি এবং জিডিপি তথ্যের ভুল উপস্থাপনা হয়েছে, তবে নীতিনির্ধারকরাও প্রকৃত তথ্য গোপন করার চেষ্টা করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকার তার দায়িত্ববোধ থেকে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে এবং তথ্য বিপর্যয় সংস্কারের চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, দাতা সংস্থাগুলো জিনিসপত্রের উচ্চমূল্য নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, তবে আমরা এখন সঠিক পরিসংখ্যান উপস্থাপন করার মাধ্যমে তাদের বোঝানোর চেষ্টা করছি।ব্যাংকিং অ্যালমানাক সম্পাদক বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থসচিব ড. মো খায়েরুজ্জামান মজুমদার।
শনিবার সকালে ঢাকার সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘ব্যাংকিং অ্যালমানাক’র ষষ্ঠ সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থ উপদেষ্টা এ কথা বলেন।উপদেষ্টা বলেন, আমরা সঠিকভাবে তথ্য সংগ্রহ করতে না পারলে আরো সমস্যা তৈরি হবে। আমাদের তথ্য আপডেট করতে হবে। ১০-১৫ বছরের পুরনো ডাটা দিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না।এখন শেয়ারবাজার, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কোনো প্রতারণা নেই জানিয়ে সালেহউদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) অতিরঞ্জন থেকে বিরত থেকে প্রকৃত তথ্য প্রকাশে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
উপদেষ্টা বলেন, গত ১৫ বছরে তথ্য বিকৃতির কারণে অন্তর্বর্তী সরকারকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে। যদিও কিছু অনিচ্ছাকৃত ভুলের কারণে মূল্যস্ফীতি এবং জিডিপি তথ্যের ভুল উপস্থাপনা হয়েছে, তবে নীতিনির্ধারকরাও প্রকৃত তথ্য গোপন করার চেষ্টা করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকার তার দায়িত্ববোধ থেকে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে এবং তথ্য বিপর্যয় সংস্কারের চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, দাতা সংস্থাগুলো জিনিসপত্রের উচ্চমূল্য নিয়ে প্রশ্ন তুলছে, তবে আমরা এখন সঠিক পরিসংখ্যান উপস্থাপন করার মাধ্যমে তাদের বোঝানোর চেষ্টা করছি।ব্যাংকিং অ্যালমানাক সম্পাদক বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ড. হোসেন জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থসচিব ড. মো খায়েরুজ্জামান মজুমদার।