ফিলিস্তিনের উত্তর গাজায় অবস্থিত কামাল আদওয়ান হাসপাতালটি সম্প্রতি ইসরাইলি বাহিনীর ন্যাক্কারজনক হামলার শিকার হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং বলেছে, চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর হামলা হাজার হাজার ফিলিস্তিনির জন্য মৃত্যুদণ্ডের সমান। সংস্থাটি এও উল্লেখ করেছে যে, এই ভয়াবহতার অবসান হওয়া উচিত।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্থানীয় সময় ২৭ ডিসেম্বর ইসরাইলি সামরিক বাহিনী কামাল আদওয়ান হাসপাতালের ওপর হামলা চালায়, যার ফলে হাসপাতালটি কাজ করা বন্ধ হয়ে যায়।
ডব্লিউএইচও এক এক্স পোস্টে জানিয়েছে, হামলার ফলে হাসপাতালের গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিভাগ মারাত্মকভাবে পুড়ে যায় এবং ধ্বংস হয়ে যায়।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনী হাসপাতালের ওপর হামলা চালানোর বিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে, হাসপাতালটি ‘হামাস সন্ত্রাসীদের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে কাজ করে’। তবে, এই দাবি নিশ্চিত করার জন্য ইসরাইলি বাহিনী কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি, এবং হামাসও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
আলজাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ১৮০ জন মেডিকেল স্টাফ এবং ৭৫ জন রোগীসহ মোট ৩৫০ জন ছিল। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, ৬০ জন স্বাস্থ্যকর্মী এবং ২৫ জন গুরুতর রোগী এখনও হাসপাতালের মধ্যে আটকে আছেন। এদিকে, ধ্বংসপ্রাপ্ত হাসপাতাল থেকে মাঝারি ও গুরুতর অবস্থার রোগীদের অন্য হাসপাতালে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া, ডব্লিউএইচও তাদের নিরাপত্তার জন্য গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং একাধিকবার যুদ্ধবিরতির আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্থানীয় সময় ২৭ ডিসেম্বর ইসরাইলি সামরিক বাহিনী কামাল আদওয়ান হাসপাতালের ওপর হামলা চালায়, যার ফলে হাসপাতালটি কাজ করা বন্ধ হয়ে যায়।
ডব্লিউএইচও এক এক্স পোস্টে জানিয়েছে, হামলার ফলে হাসপাতালের গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিভাগ মারাত্মকভাবে পুড়ে যায় এবং ধ্বংস হয়ে যায়।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনী হাসপাতালের ওপর হামলা চালানোর বিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে, হাসপাতালটি ‘হামাস সন্ত্রাসীদের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে কাজ করে’। তবে, এই দাবি নিশ্চিত করার জন্য ইসরাইলি বাহিনী কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি, এবং হামাসও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
আলজাজিরার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে ১৮০ জন মেডিকেল স্টাফ এবং ৭৫ জন রোগীসহ মোট ৩৫০ জন ছিল। ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, ৬০ জন স্বাস্থ্যকর্মী এবং ২৫ জন গুরুতর রোগী এখনও হাসপাতালের মধ্যে আটকে আছেন। এদিকে, ধ্বংসপ্রাপ্ত হাসপাতাল থেকে মাঝারি ও গুরুতর অবস্থার রোগীদের অন্য হাসপাতালে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া, ডব্লিউএইচও তাদের নিরাপত্তার জন্য গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং একাধিকবার যুদ্ধবিরতির আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে।