পাকিস্তান ও আফগানিস্তান সীমান্তে গত কয়েকদিনে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে, যার ফলে উভয় দেশেই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ১৯ জন সদস্য নিহত হয়েছেন, এবং আফগানিস্তানে তিন বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে।
চীনা সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে। সংঘর্ষটি আফগানিস্তানে পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর উত্থিত উত্তেজনার ফলস্বরূপ ঘটে। আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্রে তোলো নিউজ জানায়, আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় খোস্ত ও পাকতিয়া প্রদেশে পাকিস্তান সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ অব্যাহত রয়েছে।
আফগান সীমান্ত বাহিনী খোস্ত প্রদেশের আলি শির এলাকায় বেশ কয়েকটি পাকিস্তানি সামরিক চৌকিতে আগুন ধরিয়ে দেয়, এবং পাকতিয়া প্রদেশের ডান্ড-ই-পাতান এলাকায় দুটি পাকিস্তানি পোস্ট দখল করে। এর ফলস্বরূপ, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে তিন আফগান বেসামরিক নাগরিক নিহত হন।
পাকিস্তানের হামলার পর আফগানিস্তানে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়, যার মধ্যে গত ২৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের বারমাল জেলায় চারটি স্থানে বোমা হামলা চালায়। এতে অন্তত ৪৬ জন নিহত হন, তাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে তীব্র সমালোচনার শিকার হতে হয়, এবং তালেবান সরকার এটিকে "বর্বর" ও "স্পষ্ট আগ্রাসন" বলে অভিহিত করে।
চীনা সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে। সংঘর্ষটি আফগানিস্তানে পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর উত্থিত উত্তেজনার ফলস্বরূপ ঘটে। আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্রে তোলো নিউজ জানায়, আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় খোস্ত ও পাকতিয়া প্রদেশে পাকিস্তান সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় ব্যাপক সংঘর্ষ অব্যাহত রয়েছে।
আফগান সীমান্ত বাহিনী খোস্ত প্রদেশের আলি শির এলাকায় বেশ কয়েকটি পাকিস্তানি সামরিক চৌকিতে আগুন ধরিয়ে দেয়, এবং পাকতিয়া প্রদেশের ডান্ড-ই-পাতান এলাকায় দুটি পাকিস্তানি পোস্ট দখল করে। এর ফলস্বরূপ, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে তিন আফগান বেসামরিক নাগরিক নিহত হন।
পাকিস্তানের হামলার পর আফগানিস্তানে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়, যার মধ্যে গত ২৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আফগানিস্তানের পাকতিকা প্রদেশের বারমাল জেলায় চারটি স্থানে বোমা হামলা চালায়। এতে অন্তত ৪৬ জন নিহত হন, তাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এই হামলার জন্য পাকিস্তানকে তীব্র সমালোচনার শিকার হতে হয়, এবং তালেবান সরকার এটিকে "বর্বর" ও "স্পষ্ট আগ্রাসন" বলে অভিহিত করে।