বাংলাদেশ সরকারের অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ অক্টোবর) ওয়াশিংটনে পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এই অভিনন্দন জানান তিনি।
এদিন ব্রিফিংয়ের সময় আনসারী বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত থেকে অর্থ পাচারের বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ফিনান্সিয়াল টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার শাসনামলে তার ঘনিষ্ঠ ধনকুবেরদের বিরুদ্ধে ব্যাংকিং খাত থেকে ১৭ বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা হিসেবে অভিহিত হচ্ছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে এই অর্থ পুনরুদ্ধার এবং অপরাধীদের জবাবদিহিতার জন্য সহায়তা করতে পারে জানতে চান তিনি।
ব্রিফিংয়ে আনসারী বলেন, "আজ ব্রিফিং রুমে আমার শেষ দিন, কারণ আমি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করার প্রস্তাব গ্রহণ করেছি। সংবাদদাতা হিসেবে গত ১০ বছরে আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমি কৃতজ্ঞ।"
মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “ আপনাকে ধন্যবাদ। প্রশ্নটির বিষয়ে নির্দিষ্ট করে বলতে পারব না, তবে নতুন পদে আপনাকে অভিনন্দন।”
গত ২১ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকার আনসারীকে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় রাষ্ট্রদূত হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, অন্যান্য পেশা ও সম্পর্ক ত্যাগের শর্তে আনসারী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করবেন এবং ৩ বছরের জন্য বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দায়িত্ব পালন করবেন।
উল্লেখ্য, মুশফিকুল ফজল আনসারী একজন বিশিষ্ট সাংবাদিক, যিনি সমালোচনামূলক সাংবাদিকতার কারণে ২০১৫ সালে নির্বাসনে যান। তিনি একাধিক আন্তর্জাতিক ও জাতীয় গণমাধ্যমে কাজ করেছেন এবং বর্তমানে জাস্টনিউজবিডির সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
এদিন ব্রিফিংয়ের সময় আনসারী বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত থেকে অর্থ পাচারের বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ফিনান্সিয়াল টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনার শাসনামলে তার ঘনিষ্ঠ ধনকুবেরদের বিরুদ্ধে ব্যাংকিং খাত থেকে ১৭ বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ব্যাংক ডাকাতির ঘটনা হিসেবে অভিহিত হচ্ছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে এই অর্থ পুনরুদ্ধার এবং অপরাধীদের জবাবদিহিতার জন্য সহায়তা করতে পারে জানতে চান তিনি।
ব্রিফিংয়ে আনসারী বলেন, "আজ ব্রিফিং রুমে আমার শেষ দিন, কারণ আমি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্রদূত হিসেবে কাজ করার প্রস্তাব গ্রহণ করেছি। সংবাদদাতা হিসেবে গত ১০ বছরে আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমি কৃতজ্ঞ।"
মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার তাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “ আপনাকে ধন্যবাদ। প্রশ্নটির বিষয়ে নির্দিষ্ট করে বলতে পারব না, তবে নতুন পদে আপনাকে অভিনন্দন।”
গত ২১ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকার আনসারীকে সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় রাষ্ট্রদূত হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, অন্যান্য পেশা ও সম্পর্ক ত্যাগের শর্তে আনসারী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করবেন এবং ৩ বছরের জন্য বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দায়িত্ব পালন করবেন।
উল্লেখ্য, মুশফিকুল ফজল আনসারী একজন বিশিষ্ট সাংবাদিক, যিনি সমালোচনামূলক সাংবাদিকতার কারণে ২০১৫ সালে নির্বাসনে যান। তিনি একাধিক আন্তর্জাতিক ও জাতীয় গণমাধ্যমে কাজ করেছেন এবং বর্তমানে জাস্টনিউজবিডির সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।