উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে অন্তত ২৪০ জনকে আটক করে নিয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। আটকদের মধ্যে হাসপাতালের পরিচালক ও কর্মীরাও রয়েছেন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বরাতে এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স। স্থানীয় সময় গত শুক্রবার ইসরায়েলি বাহিনী এই অভিযান চালায়।
কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক হুসাম আবু সুফিয়া আটকের বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। কারণ শুক্রবার আটকের কয়েক ঘণ্টা পর মুক্তি পাওয়া কয়েকজন জানিয়েছেন, ইসরায়েলি সেনারা সুফিয়াকে মারধর করেছে।অভিযানের বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে, হামাসের সামরিক অভিযানের কাজে হাসপাতালটি কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহার হতো। তারা আরো জানিয়েছে, যাদের আটক করা হয়েছে তারা সন্দেহভাজন হামাস যোদ্ধা।
কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক আবু সুফিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী তাকে হামাসের সদস্য বলে সন্দেহ করছে। এদিকে হামাস ইসরায়েলের এই দাবিকে অস্বীকার করেছে। তারা জানিয়েছে, তাদের কোনো যোদ্ধা হাসপাতালে ছিল না।
তবে হামাস ২৪০ জনের আটকের বিষয়ে এখনও মন্তব্য করেনি। গত বৃহস্পতিবার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের সদরদপ্তরের পাশে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৫০ জন নিহত হয়। হামলার শিকার ভবনটিতে হাসপাতালের মেডিকেল স্টাফ ও অন্য কর্মীরা তাদের পরিবার নিয়ে থাকতেন।গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ইসরায়েলি বাহিনীর টানা হামলায় এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে সাড়ে ৪৫ হাজার ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছে ১ লাখের বেশি মানুষ। এ ছাড়া গাজার ২০ লাখের বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে।তবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতেও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।
সূত্র : রয়টার্স
কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক হুসাম আবু সুফিয়া আটকের বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। কারণ শুক্রবার আটকের কয়েক ঘণ্টা পর মুক্তি পাওয়া কয়েকজন জানিয়েছেন, ইসরায়েলি সেনারা সুফিয়াকে মারধর করেছে।অভিযানের বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বলছে, হামাসের সামরিক অভিযানের কাজে হাসপাতালটি কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহার হতো। তারা আরো জানিয়েছে, যাদের আটক করা হয়েছে তারা সন্দেহভাজন হামাস যোদ্ধা।
কামাল আদওয়ান হাসপাতালের পরিচালক আবু সুফিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলি বাহিনী তাকে হামাসের সদস্য বলে সন্দেহ করছে। এদিকে হামাস ইসরায়েলের এই দাবিকে অস্বীকার করেছে। তারা জানিয়েছে, তাদের কোনো যোদ্ধা হাসপাতালে ছিল না।
তবে হামাস ২৪০ জনের আটকের বিষয়ে এখনও মন্তব্য করেনি। গত বৃহস্পতিবার কামাল আদওয়ান হাসপাতালের সদরদপ্তরের পাশে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৫০ জন নিহত হয়। হামলার শিকার ভবনটিতে হাসপাতালের মেডিকেল স্টাফ ও অন্য কর্মীরা তাদের পরিবার নিয়ে থাকতেন।গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, ইসরায়েলি বাহিনীর টানা হামলায় এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে সাড়ে ৪৫ হাজার ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছে ১ লাখের বেশি মানুষ। এ ছাড়া গাজার ২০ লাখের বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে।তবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতেও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।
সূত্র : রয়টার্স