বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) ১১তম আসরের উদ্বোধনের মাত্র ২৪ ঘণ্টা আগে টিকিট বিতরণ নিয়ে দর্শকদের মধ্যে বিশৃঙ্খলার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম এলাকায় সকাল থেকেই টিকিট সংগ্রহে আগ্রহী সমর্থকদের ভিড় দেখা যায়। অনেকেই টিকিটের কোনো স্পষ্ট তথ্য না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং স্টেডিয়ামের প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভ করেন।
বিপিএলের টিকিট বিক্রির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মধুমতী ব্যাংককে। ব্যাংকের ৭টি শাখায় এবং স্টেডিয়ামের ১ নম্বর গেটের পাশের বুথে টিকিট পাওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে। তবে ঠিক কখন থেকে টিকিট বিতরণ শুরু হবে, তা স্পষ্ট করা হয়নি। বিসিবি সূত্র বলছে, বেলা ২টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
টিকিটের দাম:
মধুমতী ব্যাংকের শাখাগুলোর মধ্যে মিরপুর, উত্তরা, ধানমন্ডি, এবং গুলশানে সরাসরি টিকিট কেনা যাবে। ব্যাংক কর্মকর্তারা টিকিট বিতরণের দায়িত্ব পালন করবেন।
সমর্থকরা টিকিট পেতে যথাসময়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিসিবির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
বিপিএলের টিকিট বিক্রির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে মধুমতী ব্যাংককে। ব্যাংকের ৭টি শাখায় এবং স্টেডিয়ামের ১ নম্বর গেটের পাশের বুথে টিকিট পাওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে। তবে ঠিক কখন থেকে টিকিট বিতরণ শুরু হবে, তা স্পষ্ট করা হয়নি। বিসিবি সূত্র বলছে, বেলা ২টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
টিকিটের দাম:
- ইস্টার্ন স্ট্যান্ড: ২০০ টাকা
- নর্থ ও সাউথ স্ট্যান্ড: ৪০০ টাকা
- ক্লাব হাউজ: ৮০০ টাকা
- ভিআইপি স্ট্যান্ড: ১,৫০০ টাকা
- গ্র্যান্ড স্ট্যান্ড: ২,৫০০ টাকা
মধুমতী ব্যাংকের শাখাগুলোর মধ্যে মিরপুর, উত্তরা, ধানমন্ডি, এবং গুলশানে সরাসরি টিকিট কেনা যাবে। ব্যাংক কর্মকর্তারা টিকিট বিতরণের দায়িত্ব পালন করবেন।
সমর্থকরা টিকিট পেতে যথাসময়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিসিবির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।