দক্ষিণ কোরিয়ায় ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় দুজন বাদে বিমানের সকল যাত্রী মারা গেছেন। দুর্ঘটনার কয়েক মুহূর্ত আগে ক্ষতিগ্রস্ত ওই বিমানে থাকা এক যাত্রী তার পরিবারের কাছে একটি বার্তা পাঠিয়েছেন। যেখানে উল্লেখ ছিল, ‘বিমানের ডানায় পাখি আটকে আছে’।রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দেশটির সংবাদমাধ্যম কোরিয়া হেরাল্ড এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।মেসেজপ্রাপ্ত ওই আরোহীর পরিবারের সদস্য জানান, স্থানীয় সময় সকাল ৯টায় মেসেজ পান ক্ষতিগ্রস্ত বিমানে থাকা ওই যাত্রী। তিনি নিশ্চিত করেন, এই মেসেজ পাওয়ার পর তিনি আর ওই যাত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি।
মেসেজের বিষয়ে ঐ যাত্রীর আত্মীয়র ভাষ্যমতে মেসেজে ওই আরোহী লেখেন, ‘ডানায় একটি পাখি আটকে আছে। আমরা ল্যান্ড করতে পারছি না। এটা এখনকার ঘটনা। মারা যাওয়ার আগে আমি কি আমার শেষ কথাগুলো বলে যাব?’উল্লেখিত যাত্রীর ভাগ্যে কি ঘটেছে, তা এখনও জানা যায়নি।
১৭৫ যাত্রী ও ৬ জন ক্রু নিয়ে থাইল্যান্ড থেকে ফিরছিলো জেজু এয়ারের বোয়িং সেভেন থ্রি সেভেন উড়োজাহাজটি। বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এখনও উদ্ধারকাজ চলছে; ১৮১ জনের মধ্যে দু’জনকে জীবিত বের করা হয়েছে। বাকি ১৭৯ জনই এ দুর্ঘটনায় মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করেছে দেশটির সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপ।
উল্লেখ্য, আজ সকালে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে যায় বিমানটি। এরপরই ভয়াবহ আগুন ধরে যায় সেটিতে। দ্রুত আগুন নেভাতে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিস।
মেসেজের বিষয়ে ঐ যাত্রীর আত্মীয়র ভাষ্যমতে মেসেজে ওই আরোহী লেখেন, ‘ডানায় একটি পাখি আটকে আছে। আমরা ল্যান্ড করতে পারছি না। এটা এখনকার ঘটনা। মারা যাওয়ার আগে আমি কি আমার শেষ কথাগুলো বলে যাব?’উল্লেখিত যাত্রীর ভাগ্যে কি ঘটেছে, তা এখনও জানা যায়নি।
১৭৫ যাত্রী ও ৬ জন ক্রু নিয়ে থাইল্যান্ড থেকে ফিরছিলো জেজু এয়ারের বোয়িং সেভেন থ্রি সেভেন উড়োজাহাজটি। বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এখনও উদ্ধারকাজ চলছে; ১৮১ জনের মধ্যে দু’জনকে জীবিত বের করা হয়েছে। বাকি ১৭৯ জনই এ দুর্ঘটনায় মারা গেছেন বলে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করেছে দেশটির সংবাদ সংস্থা ইয়োনহাপ।
উল্লেখ্য, আজ সকালে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় রানওয়ে থেকে ছিটকে যায় বিমানটি। এরপরই ভয়াবহ আগুন ধরে যায় সেটিতে। দ্রুত আগুন নেভাতে কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিস।