শুল্ক ছাড়ে ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে এক মাসে ৪ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চাল এলেও যশোরের বিভিন্ন বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। স্থানীয় বাজারে চালের দাম কমেনি বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাড়ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, আপাতত চালের দাম কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না, যদিও কৃষকের ঘরে আমন ধান উঠেছে।
পাইকারি ব্যবসায়ী মোশারফ হোসেন জানান, বর্তমানে মোটা চাল ৫২, হীরা চাল ৪৮, ঊনপঞ্চাশ চাল ৫৬, আঠাশ চাল ৫৮-৬০, মিনিকেট ৬৪-৬৮, তেষট্টি চাল ৬৮-৭০, বাসমতি ৮০-৮৬ ও নাজিরশাইল ৮০ টাকা কেজি দরে পাইকারি বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারেও কিছু চালের দাম ২-৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। তিনি বলেন, আমন ধান উঠলেও চালের দাম কমেনি।
সরকার ভারত থেকে চাল আমদানির শুল্ক প্রত্যাহার করলে, ১৭ নভেম্বর থেকে ১৭ ডিসেম্বর এক মাসে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে, যদিও অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টনের। পরে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত আমদানির সময়সীমা বাড়ানো হয়।
বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আবু তাহের জানান, ৮টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি করেছে এবং সরকার ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। তবে কিছু প্রতিষ্ঠান এই স্বল্প সময়ে চাল আমদানি করতে পারেনি।
যশোরের চাল আমদানিকারক মাহবুব আলম বলেন, ধীরগতিতে চাল আমদানি হচ্ছে, তবে পর্যাপ্ত চাল আমদানি হলে দাম কমে আসবে বলে আশা করছেন। তবে অটোরাইস মিল মালিকরা এবং ধান ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, ধানের দাম বেশি থাকার কারণে চালের দাম কমছে না। ভারতে চালের দামও বেশি, তাই কম দামে চাল বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।
স্থানীয় ক্রেতারা অভিযোগ করছেন, সিন্ডিকেটের কারণে চালের দাম কমছে না, এবং প্রশাসনের বাজারে নজরদারি না থাকলে দাম কমানো সম্ভব নয়। যশোরের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যথেষ্ট ধান উৎপাদিত হয়েছে, তবে কৃষকরা এখনও তাদের ধান বাজারজাত করতে পারেননি এবং মিল মালিকরা অন্য জেলা থেকে বেশি দামে ধান কিনছেন।
বেনাপোল কাস্টম হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার এইচ এম শরিফুল হাসান জানান, শুল্কমুক্তভাবে চাল আমদানি হচ্ছে এবং চালের বাজারে চাহিদা থাকার কারণে কাস্টমসের কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করা হচ্ছে।
পাইকারি ব্যবসায়ী মোশারফ হোসেন জানান, বর্তমানে মোটা চাল ৫২, হীরা চাল ৪৮, ঊনপঞ্চাশ চাল ৫৬, আঠাশ চাল ৫৮-৬০, মিনিকেট ৬৪-৬৮, তেষট্টি চাল ৬৮-৭০, বাসমতি ৮০-৮৬ ও নাজিরশাইল ৮০ টাকা কেজি দরে পাইকারি বিক্রি হচ্ছে। খুচরা বাজারেও কিছু চালের দাম ২-৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। তিনি বলেন, আমন ধান উঠলেও চালের দাম কমেনি।
সরকার ভারত থেকে চাল আমদানির শুল্ক প্রত্যাহার করলে, ১৭ নভেম্বর থেকে ১৭ ডিসেম্বর এক মাসে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চাল আমদানি হয়েছে, যদিও অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল ৩ লাখ ৯২ হাজার মেট্রিক টনের। পরে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত আমদানির সময়সীমা বাড়ানো হয়।
বেনাপোল চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আবু তাহের জানান, ৮টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান বেনাপোল বন্দর দিয়ে চাল আমদানি করেছে এবং সরকার ৯২টি প্রতিষ্ঠানকে চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। তবে কিছু প্রতিষ্ঠান এই স্বল্প সময়ে চাল আমদানি করতে পারেনি।
যশোরের চাল আমদানিকারক মাহবুব আলম বলেন, ধীরগতিতে চাল আমদানি হচ্ছে, তবে পর্যাপ্ত চাল আমদানি হলে দাম কমে আসবে বলে আশা করছেন। তবে অটোরাইস মিল মালিকরা এবং ধান ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, ধানের দাম বেশি থাকার কারণে চালের দাম কমছে না। ভারতে চালের দামও বেশি, তাই কম দামে চাল বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।
স্থানীয় ক্রেতারা অভিযোগ করছেন, সিন্ডিকেটের কারণে চালের দাম কমছে না, এবং প্রশাসনের বাজারে নজরদারি না থাকলে দাম কমানো সম্ভব নয়। যশোরের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যথেষ্ট ধান উৎপাদিত হয়েছে, তবে কৃষকরা এখনও তাদের ধান বাজারজাত করতে পারেননি এবং মিল মালিকরা অন্য জেলা থেকে বেশি দামে ধান কিনছেন।
বেনাপোল কাস্টম হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার এইচ এম শরিফুল হাসান জানান, শুল্কমুক্তভাবে চাল আমদানি হচ্ছে এবং চালের বাজারে চাহিদা থাকার কারণে কাস্টমসের কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করা হচ্ছে।