২০২৪ সালটি ছিল বিমান দুর্ঘটনার জন্য স্মরণীয় এক কালো অধ্যায়। বড় বড় আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্স থেকে শুরু করে স্থানীয় পরিবহন—সবখানেই দেখা গেছে দুর্ঘটনার মর্মান্তিক ছাপ। চলতি বছরে প্রাণহানি এবং আর্থিক ক্ষতির হিসাব ছাড়িয়ে গেছে আগের সব রেকর্ড।
জানুয়ারির শুরুতেই জাপানের টোকিও বিমানবন্দরে ঘটে ভয়াবহ এক দুর্ঘটনা। জাপান এয়ারলাইন্সের এয়ারবাস এ৩৫০-৯০০ রানওয়ে ভাগ করে নেওয়ার সময় কোস্টগার্ডের একটি বিমানে ধাক্কা দেয়। এতে কোস্টগার্ডের ৫ কর্মী নিহত হন। তদন্তে উঠে আসে যোগাযোগ ত্রুটি এবং অবতরণে সমন্বয়হীনতার বিষয়টি।
এরপর ২২ মে লন্ডন থেকে সিঙ্গাপুরগামী বোয়িং ৭৭৭-৩০০ইআর মাঝ আকাশে তীব্র ঝাঁকুনির কবলে পড়ে। পাইলট ব্যাংককে জরুরি অবতরণ করান। প্রাণ হারান একজন, আহত হন অন্তত ৭১ জন। এমন পরিস্থিতির জন্য অস্বাভাবিক বায়ুপ্রবাহকে দায়ী করা হয়।
৯ আগস্ট ব্রাজিলের ভিনহেডো শহরে ঘটে আরেকটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। ভিওপাস এয়ারলাইন্সের এটিআর ৭২-৫০০ কারিগরি ত্রুটির জন্য নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। বিমানের সব ৬২ আরোহীর মৃত্যু ঘটে।
২২ ডিসেম্বর ব্রাজিলের গ্রামাদো শহরে একটি ছোট বিমান একটি চিমনিতে আঘাত করে পাশের দোকানের ওপর পড়ে। এতে একই পরিবারের ১০ জনসহ বেশ কয়েকজন পথচারী আহত হন।
২৫ ডিসেম্বর আজারবাইজানের এমব্রেয়ার ১৯০ বিমানটি কাজাখস্তানের আকতাউতে জরুরি অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয়। এতে ৩৮ জন নিহত হন। প্রাথমিকভাবে পাখির সঙ্গে ইঞ্জিনের সংঘর্ষের কথা বলা হলেও পরে বাইরের হস্তক্ষেপের অভিযোগ তোলা হয়।
সবশেষ দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঘটে বছরের সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে আসা জেজু এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটির কারণে রানওয়ের দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে আগুন ধরে যায়। এতে ১৮১ জন যাত্রীর মধ্যে ১৭৯ জনই নিহত হন।
বছরের এই দুর্ঘটনাগুলোর পর বৈশ্বিক বিমান নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং প্রযুক্তিগত ত্রুটিগুলো নিয়ে প্রশ্ন উঠে আসে। বিমান পরিচালনা সংস্থাগুলোকে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে চাপ বাড়ছে, কারণ প্রতিটি দুর্ঘটনা শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, মানবিক বিপর্যয়ও ডেকে আনে।
জানুয়ারির শুরুতেই জাপানের টোকিও বিমানবন্দরে ঘটে ভয়াবহ এক দুর্ঘটনা। জাপান এয়ারলাইন্সের এয়ারবাস এ৩৫০-৯০০ রানওয়ে ভাগ করে নেওয়ার সময় কোস্টগার্ডের একটি বিমানে ধাক্কা দেয়। এতে কোস্টগার্ডের ৫ কর্মী নিহত হন। তদন্তে উঠে আসে যোগাযোগ ত্রুটি এবং অবতরণে সমন্বয়হীনতার বিষয়টি।
এরপর ২২ মে লন্ডন থেকে সিঙ্গাপুরগামী বোয়িং ৭৭৭-৩০০ইআর মাঝ আকাশে তীব্র ঝাঁকুনির কবলে পড়ে। পাইলট ব্যাংককে জরুরি অবতরণ করান। প্রাণ হারান একজন, আহত হন অন্তত ৭১ জন। এমন পরিস্থিতির জন্য অস্বাভাবিক বায়ুপ্রবাহকে দায়ী করা হয়।
৯ আগস্ট ব্রাজিলের ভিনহেডো শহরে ঘটে আরেকটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। ভিওপাস এয়ারলাইন্সের এটিআর ৭২-৫০০ কারিগরি ত্রুটির জন্য নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। বিমানের সব ৬২ আরোহীর মৃত্যু ঘটে।
২২ ডিসেম্বর ব্রাজিলের গ্রামাদো শহরে একটি ছোট বিমান একটি চিমনিতে আঘাত করে পাশের দোকানের ওপর পড়ে। এতে একই পরিবারের ১০ জনসহ বেশ কয়েকজন পথচারী আহত হন।
২৫ ডিসেম্বর আজারবাইজানের এমব্রেয়ার ১৯০ বিমানটি কাজাখস্তানের আকতাউতে জরুরি অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয়। এতে ৩৮ জন নিহত হন। প্রাথমিকভাবে পাখির সঙ্গে ইঞ্জিনের সংঘর্ষের কথা বলা হলেও পরে বাইরের হস্তক্ষেপের অভিযোগ তোলা হয়।
সবশেষ দক্ষিণ কোরিয়ার মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ঘটে বছরের সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে আসা জেজু এয়ারলাইন্সের একটি বিমান ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটির কারণে রানওয়ের দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে আগুন ধরে যায়। এতে ১৮১ জন যাত্রীর মধ্যে ১৭৯ জনই নিহত হন।
বছরের এই দুর্ঘটনাগুলোর পর বৈশ্বিক বিমান নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং প্রযুক্তিগত ত্রুটিগুলো নিয়ে প্রশ্ন উঠে আসে। বিমান পরিচালনা সংস্থাগুলোকে দুর্ঘটনা প্রতিরোধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে চাপ বাড়ছে, কারণ প্রতিটি দুর্ঘটনা শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, মানবিক বিপর্যয়ও ডেকে আনে।