মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব দিলীপ কুমার দেবনাথকে (৫৫) একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৯ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক (পিএসআই) শুকহরি মধু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রাত দেড়টার দিকে তেজগাঁও শাহীন স্কুলের সামনে একটি চেকপোস্টে ডিউটি করার সময় হামজা এক্সপ্রেস বাসের স্টাফরা তাকে জানান, একজন যাত্রী অচেতন অবস্থায় রয়েছেন।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, দিলীপ কুমার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে বাসে উঠেছিলেন এবং সায়দাবাদে নামার কথা ছিল। তবে সায়দাবাদে পৌঁছে ডাকাডাকি করার পরও তার কোনো সাড়া মেলেনি। এ সময় তার পাশের সিটে বসা আরেক যাত্রীকে দেখা যায়নি, যিনি চট্টগ্রাম থেকে তার সঙ্গে উঠেছিলেন এবং সায়দাবাদে নামার কথা বলেছিলেন।
উপপরিদর্শক আরও জানান, দিলীপ কুমারের ব্যাগে একটি বাটন ফোন এবং ভিজিটিং কার্ড ছাড়া আর কিছু পাওয়া যায়নি। ভিজিটিং কার্ড থেকে তার পরিচয় নিশ্চিত করা হয় এবং পরে তার স্ত্রীকে খবর দেয়া হয়। তার স্ত্রীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, তিনি পার্বত্য অঞ্চলে ভ্রমণে গিয়েছিলেন এবং সেখান থেকে রাতের বাসে ঢাকায় ফিরছিলেন। তার সঙ্গে থাকা অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি খোয়া গেছে।
বাসটির সুপারভাইজার পারভেজ আহমেদ বলেন, ভুক্তভোগী এবং তার পাশের সিটের যাত্রী চট্টগ্রামের একই স্থান থেকে উঠেছিলেন। তারা বাসের মধ্যে বেশ জমিয়ে গল্প করছিলেন, দেখে মনে হয়েছিল তারা পূর্বপরিচিত। তবে ঢাকার চিটাগং রোডে অপর যাত্রীটি বাস থেকে নেমে যান।
পুলিশ ধারণা করছে, দিলীপ কুমার অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে পড়েছেন। তার কাছ থেকে আর কী কী খোয়া গেছে, তা এখনো জানা যায়নি। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক (পিএসআই) শুকহরি মধু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, রাত দেড়টার দিকে তেজগাঁও শাহীন স্কুলের সামনে একটি চেকপোস্টে ডিউটি করার সময় হামজা এক্সপ্রেস বাসের স্টাফরা তাকে জানান, একজন যাত্রী অচেতন অবস্থায় রয়েছেন।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, দিলীপ কুমার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে বাসে উঠেছিলেন এবং সায়দাবাদে নামার কথা ছিল। তবে সায়দাবাদে পৌঁছে ডাকাডাকি করার পরও তার কোনো সাড়া মেলেনি। এ সময় তার পাশের সিটে বসা আরেক যাত্রীকে দেখা যায়নি, যিনি চট্টগ্রাম থেকে তার সঙ্গে উঠেছিলেন এবং সায়দাবাদে নামার কথা বলেছিলেন।
উপপরিদর্শক আরও জানান, দিলীপ কুমারের ব্যাগে একটি বাটন ফোন এবং ভিজিটিং কার্ড ছাড়া আর কিছু পাওয়া যায়নি। ভিজিটিং কার্ড থেকে তার পরিচয় নিশ্চিত করা হয় এবং পরে তার স্ত্রীকে খবর দেয়া হয়। তার স্ত্রীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, তিনি পার্বত্য অঞ্চলে ভ্রমণে গিয়েছিলেন এবং সেখান থেকে রাতের বাসে ঢাকায় ফিরছিলেন। তার সঙ্গে থাকা অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি খোয়া গেছে।
বাসটির সুপারভাইজার পারভেজ আহমেদ বলেন, ভুক্তভোগী এবং তার পাশের সিটের যাত্রী চট্টগ্রামের একই স্থান থেকে উঠেছিলেন। তারা বাসের মধ্যে বেশ জমিয়ে গল্প করছিলেন, দেখে মনে হয়েছিল তারা পূর্বপরিচিত। তবে ঢাকার চিটাগং রোডে অপর যাত্রীটি বাস থেকে নেমে যান।
পুলিশ ধারণা করছে, দিলীপ কুমার অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে পড়েছেন। তার কাছ থেকে আর কী কী খোয়া গেছে, তা এখনো জানা যায়নি। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।