প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন জানিয়েছেন, সরকার বা আদালত যদি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করে, তবে দলটি আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে বাধা নেই।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন’ উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই মন্তব্য করেন।
সিইসি বলেন, “এখন নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন। ডানে-বামে বা বহির্বিশ্বের কোনো চাপ নেই। আমরা এখন বিবেকের চাপে আছি। এ দেশে ভালো নির্বাচন করাও সম্ভব, খারাপ নির্বাচন করাও সম্ভব।”
বিগত নির্বাচন কমিশনকে শাস্তির আওতায় আনার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি জানান, “এটা নির্বাচন সংস্কার কমিশনের বিষয়। আমরা তাদের সুপারিশনামা এখনও পাইনি, তবে আমাদের কমিশনের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো চিন্তা করা হচ্ছে না।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা ভোটারদের আস্থাহীনতা দূর করার জন্য বাড়ি বাড়ি যাব। ৬ মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ করব এবং ভোটার তালিকা থেকে যারা বাদ পড়ে গেছে তাদের অন্তর্ভুক্ত করব।”
এদিকে, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে রাজনীতির মাঠে নানা আলোচনা চলছে। গণ-আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা বিভিন্ন সংস্কারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে দাবি করছে, জুলাই হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়া উচিত নয়।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন’ উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই মন্তব্য করেন।
সিইসি বলেন, “এখন নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ স্বাধীন। ডানে-বামে বা বহির্বিশ্বের কোনো চাপ নেই। আমরা এখন বিবেকের চাপে আছি। এ দেশে ভালো নির্বাচন করাও সম্ভব, খারাপ নির্বাচন করাও সম্ভব।”
বিগত নির্বাচন কমিশনকে শাস্তির আওতায় আনার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি জানান, “এটা নির্বাচন সংস্কার কমিশনের বিষয়। আমরা তাদের সুপারিশনামা এখনও পাইনি, তবে আমাদের কমিশনের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো চিন্তা করা হচ্ছে না।”
তিনি আরও বলেন, “আমরা ভোটারদের আস্থাহীনতা দূর করার জন্য বাড়ি বাড়ি যাব। ৬ মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ করব এবং ভোটার তালিকা থেকে যারা বাদ পড়ে গেছে তাদের অন্তর্ভুক্ত করব।”
এদিকে, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে রাজনীতির মাঠে নানা আলোচনা চলছে। গণ-আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা বিভিন্ন সংস্কারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে দাবি করছে, জুলাই হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়া উচিত নয়।