
আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শুরু করতে পারে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) ইসির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ গণমাধ্যমকে জানান, ২০২৫ সালের জানুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে কার্যক্রম শুরু করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ৫ জানুয়ারির মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ হবে।
তিনি আরও জানান, ২০২৪ সালের ২ জানুয়ারি খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে, যা জনগণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। তালিকায় কোনো নাম বাদ পড়লে তা সংশোধনের সুযোগ থাকবে। দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এ প্রক্রিয়াটি ২০২৪ সালের হালনাগাদ এবং ২০২৫ সালের ভোটার তালিকা হিসেবে গণ্য হবে।
কে এম আলী নেওয়াজ বলেন, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদের তথ্যও সংগ্রহ করা হবে। তবে তারা ২০২৫ সালের কোনো নির্বাচনে ভোটার হিসেবে গণ্য হবে না।
তিনি আরও আহ্বান জানান, তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য নেওয়ার সময় সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে এবং মৃত ভোটারদের তথ্য সরবরাহ করতে।
সর্বশেষ বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ ২০২২ সালে সম্পন্ন হয়, যেখানে ২০২৩, ২০২৪ ও ২০২৫ সালের তথ্য একসঙ্গে নেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে যাদের বয়স ১৮ হয়েছে তাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, প্রতি বছর ১ জানুয়ারির ভিত্তিতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ হয়। তার মতে, ২০২৫ সালের তালিকায় আনুমানিক ২৭-২৮ লাখ নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, অনেক নাগরিক নিবন্ধন করতে আসেন না।
তিনি বলেন, বাদ পড়া ভোটারদের অন্তর্ভুক্ত করতে এবং ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য হবেন তাদের তথ্য সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাওয়া হবে।
ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ গণমাধ্যমকে জানান, ২০২৫ সালের জানুয়ারির দ্বিতীয়ার্ধে কার্যক্রম শুরু করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ৫ জানুয়ারির মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ হবে।
তিনি আরও জানান, ২০২৪ সালের ২ জানুয়ারি খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে, যা জনগণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। তালিকায় কোনো নাম বাদ পড়লে তা সংশোধনের সুযোগ থাকবে। দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির পর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এ প্রক্রিয়াটি ২০২৪ সালের হালনাগাদ এবং ২০২৫ সালের ভোটার তালিকা হিসেবে গণ্য হবে।
কে এম আলী নেওয়াজ বলেন, ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি যাদের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হবে, তাদের তথ্যও সংগ্রহ করা হবে। তবে তারা ২০২৫ সালের কোনো নির্বাচনে ভোটার হিসেবে গণ্য হবে না।
তিনি আরও আহ্বান জানান, তথ্য সংগ্রহকারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য নেওয়ার সময় সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করতে এবং মৃত ভোটারদের তথ্য সরবরাহ করতে।
সর্বশেষ বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ ২০২২ সালে সম্পন্ন হয়, যেখানে ২০২৩, ২০২৪ ও ২০২৫ সালের তথ্য একসঙ্গে নেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে ২০২৩ ও ২০২৪ সালে যাদের বয়স ১৮ হয়েছে তাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, প্রতি বছর ১ জানুয়ারির ভিত্তিতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ হয়। তার মতে, ২০২৫ সালের তালিকায় আনুমানিক ২৭-২৮ লাখ নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, অনেক নাগরিক নিবন্ধন করতে আসেন না।
তিনি বলেন, বাদ পড়া ভোটারদের অন্তর্ভুক্ত করতে এবং ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারিতে যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য হবেন তাদের তথ্য সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাওয়া হবে।