
দক্ষিণ কোরিয়ার জেজু এয়ারলাইনের আরেকটি যাত্রীবাহী বিমানের ল্যান্ডিং গিয়ারে ত্রুটি ধরা পড়েছে, যা ভয়াবহ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার একদিন পর ঘটল। সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে সিউলের জিম্পো বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করা ফ্লাইট ৭সি১০১ কিছুক্ষণ পরই সমস্যায় পড়ে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, উড্ডয়নের পর ল্যান্ডিং গিয়ারে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় বিমানটি আবারও জিম্পো বিমানবন্দরে ফিরে আসে। বিমানটি নিরাপদে অবতরণ করলেও কী ধরনের সমস্যায় পড়েছিল তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এর আগে রোববার (২৯ ডিসেম্বর) জেজু এয়ারলাইনের আরেকটি বিমান ১৮১ জন যাত্রী নিয়ে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয়। ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটির কারণে রানওয়ের দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা লেগে বিমানটি বিস্ফোরিত হয়। ওই দুর্ঘটনায় ১৭৯ জন যাত্রী নিহত হন, যা ১৯৯৭ সালের পর দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
সোমবারের ঘটনাটি বিমান সংস্থার নিরাপত্তা নিয়ে আরও প্রশ্ন তুলেছে, বিশেষ করে দুই দিনে পরপর দুটি বিমানে ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটি ধরা পড়ায়।
বিশেষজ্ঞরা এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে জেজু এয়ারলাইনের ফ্লাইট পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রক্রিয়ার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
সূত্র: দ্য কোরিয়ান টাইমস
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, উড্ডয়নের পর ল্যান্ডিং গিয়ারে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় বিমানটি আবারও জিম্পো বিমানবন্দরে ফিরে আসে। বিমানটি নিরাপদে অবতরণ করলেও কী ধরনের সমস্যায় পড়েছিল তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এর আগে রোববার (২৯ ডিসেম্বর) জেজু এয়ারলাইনের আরেকটি বিমান ১৮১ জন যাত্রী নিয়ে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয়। ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটির কারণে রানওয়ের দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা লেগে বিমানটি বিস্ফোরিত হয়। ওই দুর্ঘটনায় ১৭৯ জন যাত্রী নিহত হন, যা ১৯৯৭ সালের পর দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
সোমবারের ঘটনাটি বিমান সংস্থার নিরাপত্তা নিয়ে আরও প্রশ্ন তুলেছে, বিশেষ করে দুই দিনে পরপর দুটি বিমানে ল্যান্ডিং গিয়ারের ত্রুটি ধরা পড়ায়।
বিশেষজ্ঞরা এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে জেজু এয়ারলাইনের ফ্লাইট পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রক্রিয়ার কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
সূত্র: দ্য কোরিয়ান টাইমস