
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশের স্বার্থ রক্ষায় তারা মিয়ানমার সরকার ও আরকান আর্মির সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করছেন। তিনি জানান, মিয়ানমারে সংঘটিত অস্থিরতার কারণে প্রায় ৮৭৬ জন মিয়ানমারের নিরাপত্তা কর্মী বাংলাদেশে এসে আত্মসমর্পণ করেছে এবং তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। মিয়ানমারে সৃষ্ট পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে নতুন করে ৫০ থেকে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। তাদের রেজিস্ট্রেশনের বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি, তবে মানবিক কারণে তাদের খাদ্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও জানান, সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিজিবি ও অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থা সচেষ্ট রয়েছে। “সীমান্ত সম্পূর্ণ আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি।” তিনি বলেন, মিয়ানমার সীমান্তে জনবল বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং নাফ নদীতে টহল তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। বিজিবি এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিশ্ছিদ্র দায়িত্ব পালন করছে।
মাদক সমস্যার বিষয়ে তিনি বলেন, “মিয়ানমারের গোলাগুলির কারণে নাফনদীতে মাছ শিকার আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে।” তিনি জানান, টেকনাফে মাদক একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এটিকে নির্মূল করতে মসজিদের ইমামদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মো. মহিউদ্দিন খান, ইউএনও শেখ এহসান উদ্দিনসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও তার সঙ্গে ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও জানান, সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিজিবি ও অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থা সচেষ্ট রয়েছে। “সীমান্ত সম্পূর্ণ আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি।” তিনি বলেন, মিয়ানমার সীমান্তে জনবল বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং নাফ নদীতে টহল তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। বিজিবি এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলি সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিশ্ছিদ্র দায়িত্ব পালন করছে।
মাদক সমস্যার বিষয়ে তিনি বলেন, “মিয়ানমারের গোলাগুলির কারণে নাফনদীতে মাছ শিকার আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে।” তিনি জানান, টেকনাফে মাদক একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এটিকে নির্মূল করতে মসজিদের ইমামদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।
সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, সীমান্ত এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক মো. মহিউদ্দিন খান, ইউএনও শেখ এহসান উদ্দিনসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও তার সঙ্গে ছিলেন।