মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) কেরানীগঞ্জ, নয়াবাজার ও কারওয়ান বাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে মুরগির দাম বেড়েছে। বিশেষ করে থার্টি ফার্স্ট নাইট ও নববর্ষের উৎসবকে কেন্দ্র করে মুরগির চাহিদা বাড়ায় দামও ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
এদিন ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ২১০ থেকে ২২০ টাকা, সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০-৩৬০ টাকায়। পাশাপাশি, দেশি মুরগির দামও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫০-৬০০ টাকায়। সাদা লেয়ার মুরগির দাম ২৫০ টাকা, লাল লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হাঁসের দাম জাতভেদে ৬০০-৬৫০ টাকা প্রতি পিস।
ব্যবসায়ীরা জানান, উৎসবের কারণে বিশেষ করে থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে মুরগির চাহিদা বেড়েছে, ফলে দামও কিছুটা বাড়তি। কারওয়ান বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী দিদার বলেন, "আজকের থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে মুরগির চাহিদা বাড়ছে, তাই দাম কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।"
এদিকে ক্রেতারা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরেই মুরগির বাজার চড়া। সাগর নামে একজন ক্রেতা জানান, "গত এক মাস ধরে দাম ঊর্ধ্বমুখী। এখন আবার থার্টি ফার্স্ট নাইটের কারণে দাম বাড়ানো হচ্ছে। এভাবে চললে সাধারণ মানুষের জন্য খাবারের সামর্থ্য থাকা কঠিন হবে।"
অন্যদিকে, মুরগির বাজারে অস্থিরতা হলেও ডিমের বাজার অনেকটা স্থিতিশীল। লাল ডিমের দাম প্রতি ডজন ১৩৮-১৪০ টাকা, সাদা ডিম ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হাঁসের ডিমের দাম ২৩৫-২৪০ টাকা এবং দেশি মুরগির ডিমের দাম ২২০ টাকা প্রতি ডজন।
গরু ও খাসির মাংসের বাজারে দাম তুলনামূলক স্থিতিশীল রয়েছে। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, খাসির মাংস ১ হাজার ৫০-১ হাজার ১০০ টাকা এবং ছাগলের মাংস ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মুরগির বাজারে অস্থিরতা চললেও অন্যান্য মাংসের বাজারের তুলনায় পরিস্থিতি তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে, তবে ক্রেতারা দাম বৃদ্ধির কারণে কিছুটা উদ্বিগ্ন।
এদিন ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ২১০ থেকে ২২০ টাকা, সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০-৩৬০ টাকায়। পাশাপাশি, দেশি মুরগির দামও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫০-৬০০ টাকায়। সাদা লেয়ার মুরগির দাম ২৫০ টাকা, লাল লেয়ার মুরগি ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হাঁসের দাম জাতভেদে ৬০০-৬৫০ টাকা প্রতি পিস।
ব্যবসায়ীরা জানান, উৎসবের কারণে বিশেষ করে থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে মুরগির চাহিদা বেড়েছে, ফলে দামও কিছুটা বাড়তি। কারওয়ান বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী দিদার বলেন, "আজকের থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে মুরগির চাহিদা বাড়ছে, তাই দাম কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।"
এদিকে ক্রেতারা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরেই মুরগির বাজার চড়া। সাগর নামে একজন ক্রেতা জানান, "গত এক মাস ধরে দাম ঊর্ধ্বমুখী। এখন আবার থার্টি ফার্স্ট নাইটের কারণে দাম বাড়ানো হচ্ছে। এভাবে চললে সাধারণ মানুষের জন্য খাবারের সামর্থ্য থাকা কঠিন হবে।"
অন্যদিকে, মুরগির বাজারে অস্থিরতা হলেও ডিমের বাজার অনেকটা স্থিতিশীল। লাল ডিমের দাম প্রতি ডজন ১৩৮-১৪০ টাকা, সাদা ডিম ১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হাঁসের ডিমের দাম ২৩৫-২৪০ টাকা এবং দেশি মুরগির ডিমের দাম ২২০ টাকা প্রতি ডজন।
গরু ও খাসির মাংসের বাজারে দাম তুলনামূলক স্থিতিশীল রয়েছে। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, খাসির মাংস ১ হাজার ৫০-১ হাজার ১০০ টাকা এবং ছাগলের মাংস ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মুরগির বাজারে অস্থিরতা চললেও অন্যান্য মাংসের বাজারের তুলনায় পরিস্থিতি তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে, তবে ক্রেতারা দাম বৃদ্ধির কারণে কিছুটা উদ্বিগ্ন।