দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ এবং দুই কমিশনার মো. জহুরুল হক ও মোছা. আছিয়া খাতুন ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন, যা দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আখতারুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন।
এই পদত্যাগের পর, এদিন বিকেল সাড়ে ৩টায় দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুদক সংস্কার কমিশনের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। বৈঠকে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ও দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামানের নেতৃত্বে সংস্কার কমিশনের সদস্যদের উপস্থিত থাকার পরিকল্পনা ছিল। তবে চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার আগেই পদত্যাগ করে বৈঠকে আসেননি।
গত ৩ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকার দুদক সংস্কার কমিশন গঠন করে, যা সংশ্লিষ্ট সব মতামত বিবেচনায় নিয়ে ৯০ দিনের মধ্যে কমিশনের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তরের জন্য কাজ শুরু করেছিল। তবে চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগের ফলে এই কার্যক্রমে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হতে পারে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন, যা দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আখতারুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন।
এই পদত্যাগের পর, এদিন বিকেল সাড়ে ৩টায় দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুদক সংস্কার কমিশনের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। বৈঠকে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ও দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামানের নেতৃত্বে সংস্কার কমিশনের সদস্যদের উপস্থিত থাকার পরিকল্পনা ছিল। তবে চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার আগেই পদত্যাগ করে বৈঠকে আসেননি।
গত ৩ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকার দুদক সংস্কার কমিশন গঠন করে, যা সংশ্লিষ্ট সব মতামত বিবেচনায় নিয়ে ৯০ দিনের মধ্যে কমিশনের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তরের জন্য কাজ শুরু করেছিল। তবে চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগের ফলে এই কার্যক্রমে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হতে পারে।