স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ভারতীয় সীমান্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) যাতে কোনো অবস্থাতেই পিঠ নয়, বুক দেখায়, সে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তিনি আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বিজিবির ১০২তম রিক্রুট ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
এ সময় তিনি ভারতীয় সীমান্তে হত্যা বন্ধে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে এবং সীমান্তের দুটি সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ড খাসিয়াদের নিজেদের মধ্যে শত্রুতার কারণে ঘটেছে বলে জানান। তিনি ভারতীয় মিডিয়ার মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বানও জানান।
মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, "মিয়ানমার সীমান্ত আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং আরাকান আর্মি নিয়ে কোনো আশঙ্কার কারণ নেই।" তিনি আরও বলেন, "প্রতিস্থিতির কারণে বন্ধু কখনও শত্রু হয়ে যায়, আবার শত্রু বন্ধু হয়ে যায়। করণীয় নিয়ে সরকার সজাগ রয়েছে, এবং এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।"
এছাড়া, তিনি বিজিবির প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করে নবীন সৈনিকদের শপথ গ্রহণ করেন এবং তাদের প্রতি শুভেচ্ছা জানান। তিনি বিজিবিকে একটি সুসংগঠিত, চৌকস, সুশৃঙ্খল এবং পেশাদার বাহিনী হিসেবে উল্লেখ করেন, যা দেশের সীমান্ত সুরক্ষা, অপরাধ দমন, দুর্যোগ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
অনুষ্ঠানে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য বিজিবির ভূমিকা এবং তাদের সুদক্ষ নেতৃত্বে বাহিনীর উৎকর্ষতার প্রশংসা করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
এ সময় তিনি ভারতীয় সীমান্তে হত্যা বন্ধে সর্বাত্মক চেষ্টা চালানো হচ্ছে এবং সীমান্তের দুটি সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ড খাসিয়াদের নিজেদের মধ্যে শত্রুতার কারণে ঘটেছে বলে জানান। তিনি ভারতীয় মিডিয়ার মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বানও জানান।
মিয়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি বলেন, "মিয়ানমার সীমান্ত আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং আরাকান আর্মি নিয়ে কোনো আশঙ্কার কারণ নেই।" তিনি আরও বলেন, "প্রতিস্থিতির কারণে বন্ধু কখনও শত্রু হয়ে যায়, আবার শত্রু বন্ধু হয়ে যায়। করণীয় নিয়ে সরকার সজাগ রয়েছে, এবং এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।"
এছাড়া, তিনি বিজিবির প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করে নবীন সৈনিকদের শপথ গ্রহণ করেন এবং তাদের প্রতি শুভেচ্ছা জানান। তিনি বিজিবিকে একটি সুসংগঠিত, চৌকস, সুশৃঙ্খল এবং পেশাদার বাহিনী হিসেবে উল্লেখ করেন, যা দেশের সীমান্ত সুরক্ষা, অপরাধ দমন, দুর্যোগ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
অনুষ্ঠানে বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, মহাপুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য বিজিবির ভূমিকা এবং তাদের সুদক্ষ নেতৃত্বে বাহিনীর উৎকর্ষতার প্রশংসা করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।