বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, দেশে গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে এখনও ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসররা ঘাপটি মেরে আছেন। তারা বলছেন, হাসিনার দোসররা এখনো রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারগুলোতে বসে পরিকল্পিতভাবে তাদের অভ্যুত্থানকে নস্যাৎ করার পাঁয়তারা চালাচ্ছে, এবং এই পরিস্থিতি চলতে দেয়া যাবে না।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ শীর্ষক সমাবেশে তারা এসব কথা বলেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, "সরকারের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারগুলোতে এখনো খুনির দোসররা ঘাপটি মেরে আছে। আমরা যদি প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারগুলোতে ষড়যন্ত্র দেখতে পাই, তাদের উৎখাত করতে ছাড়বো না।" তিনি আরও বলেন, "দেশের প্রতিটি জায়গায় পূর্বের মতোই সিন্ডিকেট রয়ে গেছে। এগুলো আমাদেরকে ভাঙতে হবে।"
নুসরাত তাবাসসুম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক, বলেন, "আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি সচিবালয়ের ভেতরে দালালরা ঘাপটি মেরে আছেন। পুলিশ প্রশাসনে তাদের সংখ্যা অনেক। এই জায়গাগুলো দ্রুত দালালমুক্ত করতে হবে।"
তিনি বলেন, "হাসিনা সরকারের পতনের ৫ মাস হয়ে গেছে, কিন্তু এখনও জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র আমরা দেখতে পাইনি। এই বিপ্লবের স্বীকৃতি আমরা চাই এবং সেটি দ্রুততম সময়ে দেখতে চাই।"
এ সময় নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন যে, তারা যে আন্দোলনের জন্য সংগ্রাম করছেন, সেটি এখনো যথাযথ স্বীকৃতি পায়নি এবং দাবিগুলো এখনও পূর্ণ হয়নি।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ শীর্ষক সমাবেশে তারা এসব কথা বলেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, "সরকারের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারগুলোতে এখনো খুনির দোসররা ঘাপটি মেরে আছে। আমরা যদি প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারগুলোতে ষড়যন্ত্র দেখতে পাই, তাদের উৎখাত করতে ছাড়বো না।" তিনি আরও বলেন, "দেশের প্রতিটি জায়গায় পূর্বের মতোই সিন্ডিকেট রয়ে গেছে। এগুলো আমাদেরকে ভাঙতে হবে।"
নুসরাত তাবাসসুম, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক, বলেন, "আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি সচিবালয়ের ভেতরে দালালরা ঘাপটি মেরে আছেন। পুলিশ প্রশাসনে তাদের সংখ্যা অনেক। এই জায়গাগুলো দ্রুত দালালমুক্ত করতে হবে।"
তিনি বলেন, "হাসিনা সরকারের পতনের ৫ মাস হয়ে গেছে, কিন্তু এখনও জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র আমরা দেখতে পাইনি। এই বিপ্লবের স্বীকৃতি আমরা চাই এবং সেটি দ্রুততম সময়ে দেখতে চাই।"
এ সময় নেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেন যে, তারা যে আন্দোলনের জন্য সংগ্রাম করছেন, সেটি এখনো যথাযথ স্বীকৃতি পায়নি এবং দাবিগুলো এখনও পূর্ণ হয়নি।