কুষ্টিয়ার কুমারখালীর পদ্মা নদীতে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে দুর্বৃত্তদের হামলায় পুলিশের নৌকা ডুবে দুই এএসআই নিখোঁজ হয়েছেন। এদের মধ্যে এএসআই সদরুল হাসান (৪৪)-এর মরদেহ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
মরদেহটি উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের কুঠিবাড়ি ঘাট এলাকা থেকে প্রায় দেড় থেকে দুই কিলোমিটার দূর থেকে পাওয়া যায়।
কুমারখালী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার এসএম ফিরোজ আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে দ্বিতীয় দিনের মতো ১১ সদস্যের একটি ডুবুরি দল পদ্মা নদীতে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। নিখোঁজ অপর এএসআই মুকুল হোসেন (৩৭)-কে উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) ভোর ৪টার দিকে পুলিশের ছয় সদস্যের একটি দল নৌকায় করে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে গেলে শিলাইদহ ইউনিয়নের কুঠিবাড়ি ঘাট এলাকায় দুর্বৃত্তদের আক্রমণের শিকার হয়। এতে নৌকা ডুবির ঘটনায় দুই এএসআই নিখোঁজ হন এবং পুলিশ সদস্যসহ স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের দুজন সদস্য আহত হন।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থলে স্থানীয় লোকজন পুলিশের নৌকাটি প্রতিপক্ষের বলে সন্দেহ করে হামলা চালায়, যা পরবর্তীতে নৌকা ডুবে যাওয়ার কারণ হয়।
মরদেহটি উপজেলার শিলাইদহ ইউনিয়নের কুঠিবাড়ি ঘাট এলাকা থেকে প্রায় দেড় থেকে দুই কিলোমিটার দূর থেকে পাওয়া যায়।
কুমারখালী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার এসএম ফিরোজ আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে দ্বিতীয় দিনের মতো ১১ সদস্যের একটি ডুবুরি দল পদ্মা নদীতে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। নিখোঁজ অপর এএসআই মুকুল হোসেন (৩৭)-কে উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) ভোর ৪টার দিকে পুলিশের ছয় সদস্যের একটি দল নৌকায় করে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে গেলে শিলাইদহ ইউনিয়নের কুঠিবাড়ি ঘাট এলাকায় দুর্বৃত্তদের আক্রমণের শিকার হয়। এতে নৌকা ডুবির ঘটনায় দুই এএসআই নিখোঁজ হন এবং পুলিশ সদস্যসহ স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের দুজন সদস্য আহত হন।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, ঘটনাস্থলে স্থানীয় লোকজন পুলিশের নৌকাটি প্রতিপক্ষের বলে সন্দেহ করে হামলা চালায়, যা পরবর্তীতে নৌকা ডুবে যাওয়ার কারণ হয়।