৪৩তম বিসিএসের চাকরিপ্রার্থীরা, যারা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় প্রজ্ঞাপনে বাদ পড়েছেন, তারা এখন সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। তাঁদের দাবি, সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) থেকে সুপারিশ পাওয়ার পর কেন দ্বিতীয় প্রজ্ঞাপনে তাঁদের বাদ দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় স্পষ্ট কারণ জানায়নি। বাদ পড়া প্রার্থীরা তাঁদের অন্তর্ভুক্তির দাবি জানান এবং দ্রুত তাঁদের বিষয়টি সমাধান করার আহ্বান জানাচ্ছেন।
বাদ পড়া এক প্রার্থী বলেন, ‘‘কষ্ট করে পড়ালেখা করে, টিউশনি করে চার বছর পর পিএসসির সুপারিশ পেলাম। নতুন চাকরিতে জয়েন করার আগেই গেজেট থেকে বাদ পড়েছি, যা অত্যন্ত হতাশাজনক।’’ আরেক প্রার্থী বলেন, ‘‘বাংলাদেশে বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার কথা বলা হলেও, চাকরিতে ঢোকার আগেই বৈষম্যের শিকার হলাম।’’ তাঁরা আরও জানান, যদি তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা না থাকে, তবে কেন তাঁদের বাদ দেওয়া হলো তা জানতে চান।
৩০ ডিসেম্বর প্রকাশিত নতুন প্রজ্ঞাপনে ২৬৭ জনকে বাদ দেওয়া হয়েছে, এর মধ্যে ১৬৮ জন বাদ পড়েছেন দ্বিতীয় প্রজ্ঞাপনে। এতে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হবে এবং ১৫ জানুয়ারি তাদের চাকরিতে যোগদান করতে হবে। ৪৩তম বিসিএস থেকে ২ হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার পদে সুপারিশ করা হয়েছিল, তবে দীর্ঘ ১০ মাস পর ১৫ অক্টোবর প্রকাশিত প্রথম প্রজ্ঞাপনে ৯৯ জন বাদ পড়েছিলেন।
এছাড়া, ৪১তম থেকে ৩৬তম বিসিএস পর্যন্ত বিভিন্ন প্রজ্ঞাপনে বাদ পড়া প্রার্থীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যে ৪১তম বিসিএস থেকে ৬৭ জন, ৪০তম বিসিএস থেকে ৩৪ জন, ৩৭তম থেকে ৬১ জন, ৩৮তম থেকে ৭৫ জন এবং ৩৬তম থেকে ৩৮ জন বাদ পড়েছিলেন।
বাদ পড়া এক প্রার্থী বলেন, ‘‘কষ্ট করে পড়ালেখা করে, টিউশনি করে চার বছর পর পিএসসির সুপারিশ পেলাম। নতুন চাকরিতে জয়েন করার আগেই গেজেট থেকে বাদ পড়েছি, যা অত্যন্ত হতাশাজনক।’’ আরেক প্রার্থী বলেন, ‘‘বাংলাদেশে বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার কথা বলা হলেও, চাকরিতে ঢোকার আগেই বৈষম্যের শিকার হলাম।’’ তাঁরা আরও জানান, যদি তাঁদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা না থাকে, তবে কেন তাঁদের বাদ দেওয়া হলো তা জানতে চান।
৩০ ডিসেম্বর প্রকাশিত নতুন প্রজ্ঞাপনে ২৬৭ জনকে বাদ দেওয়া হয়েছে, এর মধ্যে ১৬৮ জন বাদ পড়েছেন দ্বিতীয় প্রজ্ঞাপনে। এতে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৮৯৬ জন প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হবে এবং ১৫ জানুয়ারি তাদের চাকরিতে যোগদান করতে হবে। ৪৩তম বিসিএস থেকে ২ হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার পদে সুপারিশ করা হয়েছিল, তবে দীর্ঘ ১০ মাস পর ১৫ অক্টোবর প্রকাশিত প্রথম প্রজ্ঞাপনে ৯৯ জন বাদ পড়েছিলেন।
এছাড়া, ৪১তম থেকে ৩৬তম বিসিএস পর্যন্ত বিভিন্ন প্রজ্ঞাপনে বাদ পড়া প্রার্থীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য। এর মধ্যে ৪১তম বিসিএস থেকে ৬৭ জন, ৪০তম বিসিএস থেকে ৩৪ জন, ৩৭তম থেকে ৬১ জন, ৩৮তম থেকে ৭৫ জন এবং ৩৬তম থেকে ৩৮ জন বাদ পড়েছিলেন।