৪৩ তম বিসিএসে উর্ত্তীনদের মধ্যে বাদ পড়া ব্যক্তিরা চাকরি ফেরত পেতে আবেদন করলে তা পুনর্বিবেচনা করবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন বিবেচনায় নিয়ে ২২৭ জনকে সাময়িকভাবে বাদ দেওয়া হয়। এছাড়া, স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকায় ৪০ জনকে অনুপযুক্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, এই ২২৭ জনের মধ্যে যে কেউ পুনর্বিবেচনার আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হবে।
এছাড়া, গতকাল বুধবার ৪৩ তম বিসিএস পরীক্ষায় বাদ পড়া ব্যক্তিরা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে নিয়োগের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গত ১৫ অক্টোবর ৪৩ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যে থেকে ৯৯ জনকে বাদ দিয়ে ২২৬৪ জনকে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। পরে ৩০ ডিসেম্বর আগের প্রজ্ঞাপন বাতিল করে ১ হাজার ৮৯৬ জনকে নিয়োগ দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এতে প্রথম প্রজ্ঞাপন থেকে ১৬৮ জন বাদ পড়েন, এবং দুই প্রজ্ঞাপন মিলিয়ে বাদ পড়েন মোট ২৬৭ জন। এর মধ্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদন অসন্তোষজনক হওয়ায় ২২৭ জন বাদ পড়েন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন বিবেচনায় নিয়ে ২২৭ জনকে সাময়িকভাবে বাদ দেওয়া হয়। এছাড়া, স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকায় ৪০ জনকে অনুপযুক্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, এই ২২৭ জনের মধ্যে যে কেউ পুনর্বিবেচনার আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হবে।
এছাড়া, গতকাল বুধবার ৪৩ তম বিসিএস পরীক্ষায় বাদ পড়া ব্যক্তিরা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে নিয়োগের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, গত ১৫ অক্টোবর ৪৩ তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যে থেকে ৯৯ জনকে বাদ দিয়ে ২২৬৪ জনকে নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। পরে ৩০ ডিসেম্বর আগের প্রজ্ঞাপন বাতিল করে ১ হাজার ৮৯৬ জনকে নিয়োগ দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এতে প্রথম প্রজ্ঞাপন থেকে ১৬৮ জন বাদ পড়েন, এবং দুই প্রজ্ঞাপন মিলিয়ে বাদ পড়েন মোট ২৬৭ জন। এর মধ্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদন অসন্তোষজনক হওয়ায় ২২৭ জন বাদ পড়েন।