আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, গত ৬ অক্টোবর জারি করা প্রজ্ঞাপনের দ্বারা গঠিত সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার।অবিলম্বে এই আদেশ কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
এর আগে, সংবিধান সংস্কারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন প্রস্তুত করতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, লেখক ও অধ্যাপক আলী রীয়াজকে প্রধান করে সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে সরকার। কমিশনে লেখক ও আইন পেশার আরও আটজনকে সদস্য করা হয়েছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।সোমবার (০৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সই করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সদস্যরা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও মুহাম্মদ ইকরামুল হক, বার-এট-ল ইমরান সিদ্দিকী, সুপ্রিমকোর্টের অ্যাডভোকেট ড. শরীফ ভূঁইয়া, বার-এট-ল এম মাঈন আলম ফিরোজী, লেখক ফিরোজ আহমেদ, লেখক ও মানবাধিকারকর্মী মো. মোস্তাইন বিল্লাহ এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি হিসেবে রাখা হয়েছে মো. মাহফুজ আলমকে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার জনপ্রতিনিধিত্বশীল ও কার্যকর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও জনগণের ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে দেশের বিদ্যমান সংবিধান পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করে সংবিধান সংস্কারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন প্রস্তুত করতে সংবিধান সংস্কার কমিশন নামে কমিশন গঠন করল।আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার
এর আগে, সংবিধান সংস্কারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন প্রস্তুত করতে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, লেখক ও অধ্যাপক আলী রীয়াজকে প্রধান করে সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে সরকার। কমিশনে লেখক ও আইন পেশার আরও আটজনকে সদস্য করা হয়েছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।সোমবার (০৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সই করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সদস্যরা হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও মুহাম্মদ ইকরামুল হক, বার-এট-ল ইমরান সিদ্দিকী, সুপ্রিমকোর্টের অ্যাডভোকেট ড. শরীফ ভূঁইয়া, বার-এট-ল এম মাঈন আলম ফিরোজী, লেখক ফিরোজ আহমেদ, লেখক ও মানবাধিকারকর্মী মো. মোস্তাইন বিল্লাহ এবং শিক্ষার্থী প্রতিনিধি হিসেবে রাখা হয়েছে মো. মাহফুজ আলমকে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার জনপ্রতিনিধিত্বশীল ও কার্যকর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও জনগণের ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে দেশের বিদ্যমান সংবিধান পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করে সংবিধান সংস্কারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন প্রস্তুত করতে সংবিধান সংস্কার কমিশন নামে কমিশন গঠন করল।আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সংবিধান সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার