চট্টগ্রামের চন্দনাইশে স্ত্রীকে জবাই করে হত্যার পর নিজের মাকে কুপিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে যুবলীগ নেতা জমির উদ্দিনের বিরুদ্ধে।সোমবার (২৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। স্ত্রী বিউটি আক্তারকে (৩৩) খুনের পর নিজের মা শামসুন নাহারকে (৮০) হত্যার ভয় দেখিয়ে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা গলায় ছুরি ধরে জিম্মি করে রাখেন জমির।বিউটি উপজেলার বৈলতলী এলাকার শফিক উল্লাহর মেয়ে। জমির উদ্দিন উপজেলার সৈয়দাবাদ এলাকার নাসির চৌধুরীর ছেলে। এছাড়া তিনি উপজেলা যুবলীগের সদস্য ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেতা।
স্ত্রীকে হত্যার ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর সেনাবাহিনী ও পুলিশসহ এলাকার মানুষজন জমিরের ঘরের সামনে উপস্থিত হয়। তাকে আটক করা হলে গলায় ছুরি ধরে নিজ মাকে হত্যা করবে বলে হুমকি দেয়। পরে নানা কৌশল অবলম্বন করে তার মাকে উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আটক করা হয় জমিরকে।পরিবার সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত জমির উদ্দিনের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। কী কারণে স্ত্রীকে হত্যা করেছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা পুলিশের আনোয়ারা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সোহানুর রহমান সোহান বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিউটিকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর তিনি তার মাকে ছুরি ধরে ঘরের একটি কক্ষে জিম্মি করে রাখেন। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা তার মাকে ছুরি ধরে জিম্মি করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নানা কৌশলে প্রথমে জিম্মি মাকে উদ্ধার করে। এরপর তাকে আটক করা হয়।’
চন্দনাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমরান আল হোসাইন জানান, গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।এদিকে, আহত শামসুন নাহারকে চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।
স্ত্রীকে হত্যার ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর সেনাবাহিনী ও পুলিশসহ এলাকার মানুষজন জমিরের ঘরের সামনে উপস্থিত হয়। তাকে আটক করা হলে গলায় ছুরি ধরে নিজ মাকে হত্যা করবে বলে হুমকি দেয়। পরে নানা কৌশল অবলম্বন করে তার মাকে উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। আটক করা হয় জমিরকে।পরিবার সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত জমির উদ্দিনের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। কী কারণে স্ত্রীকে হত্যা করেছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা পুলিশের আনোয়ারা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সোহানুর রহমান সোহান বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিউটিকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর তিনি তার মাকে ছুরি ধরে ঘরের একটি কক্ষে জিম্মি করে রাখেন। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা তার মাকে ছুরি ধরে জিম্মি করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নানা কৌশলে প্রথমে জিম্মি মাকে উদ্ধার করে। এরপর তাকে আটক করা হয়।’
চন্দনাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমরান আল হোসাইন জানান, গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।এদিকে, আহত শামসুন নাহারকে চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।