মার্কিন ডলারের শক্তিশালী অবস্থানের কারণে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম নিম্নমুখী। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, বুধবার (৮ জানুয়ারি) ফেডারেল রিজার্ভের অর্থনৈতিক তথ্য প্রকাশের পরপরই স্পষ্ট হবে দামের আরও পতন হবে, নাকি পুনরায় ঊর্ধ্বমুখী হবে।
চীনের প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে টানা পাঁচ দিন তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও সোমবার থেকে ডলারের মান বৃদ্ধির ফলে দামের পতন শুরু হয়।
ট্রেডিং ইকোনমিকসের তথ্য অনুযায়ী:
তেলের বাজারে গত সপ্তাহে চাহিদার যে ঊর্ধ্বগতি দেখা গিয়েছিল, তা শীত মৌসুম এবং চীনের অর্থনৈতিক উন্নতির সম্ভাবনার ফলাফল। তবে ডলারের শক্তিশালী অবস্থান এই ঊর্ধ্বমুখী ধারা থামিয়ে দিয়েছে।
ফেডারেল রিজার্ভের অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দোলাচল দূর হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে।
বিশ্ববাজারের এই গতিশীলতায় ডলারের মান ও জ্বালানির চাহিদা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
চীনের প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে টানা পাঁচ দিন তেলের দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও সোমবার থেকে ডলারের মান বৃদ্ধির ফলে দামের পতন শুরু হয়।
ট্রেডিং ইকোনমিকসের তথ্য অনুযায়ী:
- ব্রেন্ট ক্রুডের দাম সোমবার ২৮ সেন্ট এবং মঙ্গলবার আরও ৬ সেন্ট কমে ব্যারেলপ্রতি ৭৬ ডলার ২৪ সেন্টে দাঁড়িয়েছে।
- ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (WTI) ক্রুডের দাম সোম ও মঙ্গলবার দুই দিনে মোট ৪০ সেন্ট কমে ব্যারেলপ্রতি ৭৩ ডলার ৪৩ সেন্ট হয়েছে।
তেলের বাজারে গত সপ্তাহে চাহিদার যে ঊর্ধ্বগতি দেখা গিয়েছিল, তা শীত মৌসুম এবং চীনের অর্থনৈতিক উন্নতির সম্ভাবনার ফলাফল। তবে ডলারের শক্তিশালী অবস্থান এই ঊর্ধ্বমুখী ধারা থামিয়ে দিয়েছে।
ফেডারেল রিজার্ভের অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দোলাচল দূর হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে।
বিশ্ববাজারের এই গতিশীলতায় ডলারের মান ও জ্বালানির চাহিদা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।