কানাডায় শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ওপর হামলার ঘটনায় ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর ওপর গুরুতর অভিযোগ তুলেছে কানাডা সরকার। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) এই অভিযোগে কানাডার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড মরিসন দাবি করেন, ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের এই শীর্ষ নেতা এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট।
এর আগে কানাডা দাবি করেছিল যে, শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হারদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার সরাসরি ভূমিকা রয়েছে। এর জবাবে ভারত এই অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছিল এবং নিজের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে। তবে কানাডার পার্লামেন্টে মরিসন জানান, যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংবাদমাধ্যমের সাথে যোগাযোগে তিনি নিশ্চিত করেছেন যে, শাহ এই পরিকল্পনার পেছনে আছেন বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
রয়টার্সের তথ্যমতে, কানাডার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী এই অভিযোগে কোনো প্রমাণ পেশ করেননি। এদিকে ভারতের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য আসেনি।
২০২৩ সালের ১৮ জুন, কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় নিজ্জারকে হত্যা করা হয়। ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে কানাডায় খালিস্তানপন্থীদের মধ্যে প্রতিবাদ এবং বিক্ষোভ শুরু হয়, যা দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা বাড়ায়। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নিজে এই হত্যাকাণ্ডে ভারতের সংশ্লিষ্টতার সন্দেহ প্রকাশ করেন। এরপর কানাডার কেন্দ্রীয় পুলিশ এই অভিযোগে প্রমাণের ভিত্তিতে কাজ করছে বলে জানায় এবং ভারতীয় কূটনীতিকদের মধ্যে ছয়জনকে বহিষ্কার করে। পাল্টা পদক্ষেপে ভারতও ছয় কানাডীয় কূটনীতিককে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়।
এই ঘটনাগুলো দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের চরম উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে, যেখানে উভয় দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে ধরছে এবং কূটনৈতিক বহিষ্কারসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে।
এর আগে কানাডা দাবি করেছিল যে, শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হারদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার সরাসরি ভূমিকা রয়েছে। এর জবাবে ভারত এই অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছিল এবং নিজের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করে। তবে কানাডার পার্লামেন্টে মরিসন জানান, যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংবাদমাধ্যমের সাথে যোগাযোগে তিনি নিশ্চিত করেছেন যে, শাহ এই পরিকল্পনার পেছনে আছেন বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
রয়টার্সের তথ্যমতে, কানাডার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী এই অভিযোগে কোনো প্রমাণ পেশ করেননি। এদিকে ভারতের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য আসেনি।
২০২৩ সালের ১৮ জুন, কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় নিজ্জারকে হত্যা করা হয়। ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে কানাডায় খালিস্তানপন্থীদের মধ্যে প্রতিবাদ এবং বিক্ষোভ শুরু হয়, যা দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা বাড়ায়। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো নিজে এই হত্যাকাণ্ডে ভারতের সংশ্লিষ্টতার সন্দেহ প্রকাশ করেন। এরপর কানাডার কেন্দ্রীয় পুলিশ এই অভিযোগে প্রমাণের ভিত্তিতে কাজ করছে বলে জানায় এবং ভারতীয় কূটনীতিকদের মধ্যে ছয়জনকে বহিষ্কার করে। পাল্টা পদক্ষেপে ভারতও ছয় কানাডীয় কূটনীতিককে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়।
এই ঘটনাগুলো দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের চরম উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে, যেখানে উভয় দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে ধরছে এবং কূটনৈতিক বহিষ্কারসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে।