বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন জানিয়েছেন, দেশে ডলারের কোনো সংকট নেই। তিনি বলেন, “গত বছর আমাদের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে এবং রপ্তানিতে প্রায় ১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ব্যাংকে ডলার সংকটের তথ্য সঠিক নয়। ব্যাংকগুলোতে ডলারের সংকট নেই।”
বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর বেগুনবাড়ি দীপিকার মোড়ে টিসিবির স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধনের সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, “বর্তমানে আলুর দাম ৫০ টাকার নিচে নেমে এসেছে। কিছুদিন আগে দাম বেড়ে গেলেও এখন তা সহনীয় পর্যায়ে আসছে এবং আরও কমবে। সরকারি পর্যায়ে আলু মজুতের ব্যবস্থা করা হবে এবং প্রয়োজনে আমদানি করে বাজার স্থিতিশীল রাখা হবে। গত বছর বেশি দামের কারণে আলুর চাষ বেড়েছে। আশা করা যায়, এ বছর আলু ও পেঁয়াজের দাম সহনীয় থাকবে।”
তিনি বলেন, “বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমাদের যৌক্তিক পদক্ষেপ নিতে হবে, যেখানে কৃষকদের স্বার্থও বিবেচনায় থাকবে। আমাদের লক্ষ্য একটি সুষম বাজার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।”
টিসিবির কার্যক্রম ডিজিটাল করার বিষয়ে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, “আজ থেকে টিসিবির কাগজের কার্ড পদ্ধতি বাতিল করা হয়েছে। এখন থেকে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিতরণ করা হবে। ডিজিটাল ব্যবস্থার কারণে টিসিবির পণ্য বিতরণে যে দুর্নীতি ও অনিয়ম ছিল, তা অনেকাংশে কমে এসেছে। ইতোমধ্যে এক কোটি কার্ডের মধ্যে ৬৩ লাখ স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। আরও ৩০-৩৫ লাখ কার্ড দেওয়া হবে।”
তিনি জানান, টিসিবির কার্যক্রমকে আরও স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক করার পরিকল্পনা রয়েছে। এতে করে আরও বেশি মানুষ এ সুবিধা পাবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে টিসিবির চেয়ারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর বেগুনবাড়ি দীপিকার মোড়ে টিসিবির স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধনের সময় তিনি এ মন্তব্য করেন।
বাণিজ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, “বর্তমানে আলুর দাম ৫০ টাকার নিচে নেমে এসেছে। কিছুদিন আগে দাম বেড়ে গেলেও এখন তা সহনীয় পর্যায়ে আসছে এবং আরও কমবে। সরকারি পর্যায়ে আলু মজুতের ব্যবস্থা করা হবে এবং প্রয়োজনে আমদানি করে বাজার স্থিতিশীল রাখা হবে। গত বছর বেশি দামের কারণে আলুর চাষ বেড়েছে। আশা করা যায়, এ বছর আলু ও পেঁয়াজের দাম সহনীয় থাকবে।”
তিনি বলেন, “বাজার স্থিতিশীল রাখতে আমাদের যৌক্তিক পদক্ষেপ নিতে হবে, যেখানে কৃষকদের স্বার্থও বিবেচনায় থাকবে। আমাদের লক্ষ্য একটি সুষম বাজার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।”
টিসিবির কার্যক্রম ডিজিটাল করার বিষয়ে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, “আজ থেকে টিসিবির কাগজের কার্ড পদ্ধতি বাতিল করা হয়েছে। এখন থেকে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিতরণ করা হবে। ডিজিটাল ব্যবস্থার কারণে টিসিবির পণ্য বিতরণে যে দুর্নীতি ও অনিয়ম ছিল, তা অনেকাংশে কমে এসেছে। ইতোমধ্যে এক কোটি কার্ডের মধ্যে ৬৩ লাখ স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। আরও ৩০-৩৫ লাখ কার্ড দেওয়া হবে।”
তিনি জানান, টিসিবির কার্যক্রমকে আরও স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক করার পরিকল্পনা রয়েছে। এতে করে আরও বেশি মানুষ এ সুবিধা পাবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে টিসিবির চেয়ারম্যানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।