বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় বিকাল ২টা ৫৮ মিনিটে যুক্তরাজ্যের লন্ডনের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদারের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টা ৪৬ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি উড্ডয়ন করে। এটি কাতারের দোহা হয়ে লন্ডনে পৌঁছায়। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সহায়তায় পাঠানো এই এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি অত্যাধুনিক চিকিৎসা-ব্যবস্থা সম্বলিত।
বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে রয়েছেন মেডিকেল বোর্ডের ছয়জন চিকিৎসক, প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমানসহ ১৫ সদস্যের একটি দল। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তিনি লিভার সিরোসিস রোগে আক্রান্ত। উন্নত চিকিৎসার জন্য জরুরি ভিত্তিতে লিভার প্রতিস্থাপন প্রয়োজন। ধারণা করা হচ্ছে, পুরো চিকিৎসা সম্পন্ন করতে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, লন্ডনে পৌঁছেই তিনি ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি হবেন। সেখানে তাঁর চিকিৎসা তত্ত্বাবধান করবেন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, প্রায় সাড়ে সাত বছর পর বড় ছেলে তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা হবে বেগম খালেদা জিয়ার। সবশেষ ২০১৭ সালে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গিয়েছিলেন তিনি।
বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রস্তুতি নিতে প্রায় দুই মাস সময় লাগে। তবে অসুস্থতার কারণে কয়েক দফায় তাঁর বিদেশ যাত্রার তারিখ পেছানো হয়। অবশেষে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যাত্রা নিশ্চিত হয়।
বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত তাঁর রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত সহকারীরা দেশ-বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করছেন। চিকিৎসা শেষে তিনি সুস্থ হয়ে দেশে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিএনপির নেতারা।
গতকাল মঙ্গলবার রাত ১১টা ৪৬ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি উড্ডয়ন করে। এটি কাতারের দোহা হয়ে লন্ডনে পৌঁছায়। কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সহায়তায় পাঠানো এই এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি অত্যাধুনিক চিকিৎসা-ব্যবস্থা সম্বলিত।
বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে রয়েছেন মেডিকেল বোর্ডের ছয়জন চিকিৎসক, প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমানসহ ১৫ সদস্যের একটি দল। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তিনি লিভার সিরোসিস রোগে আক্রান্ত। উন্নত চিকিৎসার জন্য জরুরি ভিত্তিতে লিভার প্রতিস্থাপন প্রয়োজন। ধারণা করা হচ্ছে, পুরো চিকিৎসা সম্পন্ন করতে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, লন্ডনে পৌঁছেই তিনি ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি হবেন। সেখানে তাঁর চিকিৎসা তত্ত্বাবধান করবেন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, প্রায় সাড়ে সাত বছর পর বড় ছেলে তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা হবে বেগম খালেদা জিয়ার। সবশেষ ২০১৭ সালে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গিয়েছিলেন তিনি।
বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রস্তুতি নিতে প্রায় দুই মাস সময় লাগে। তবে অসুস্থতার কারণে কয়েক দফায় তাঁর বিদেশ যাত্রার তারিখ পেছানো হয়। অবশেষে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে যাত্রা নিশ্চিত হয়।
বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত তাঁর রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত সহকারীরা দেশ-বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় সমন্বয় করছেন। চিকিৎসা শেষে তিনি সুস্থ হয়ে দেশে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিএনপির নেতারা।