বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ বুধবার (৮ জানুয়ারি) কুমিল্লায় এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, “জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন পক্ষ এবং রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর সংগ্রাম অব্যাহত ছিল এবং তাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে আমরা সরকারকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিতে চাই। ১৫ জানুয়ারির মধ্যেই আমরা জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রকাশ করতে চাই।”
তিনি আরও বলেন, “যতদিন পর্যন্ত জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি, ততদিন সরকার এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। আমরা ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ঘোষণাপত্র প্রকাশের আশা করেছিলাম, কিন্তু সেই তারিখে সরকারের পক্ষ থেকে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।”
হাসনাত আব্দুল্লাহ তার বক্তব্যে আরও বলেন, “জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে শহীদদের এবং আহতদের স্বীকৃতি দেওয়া, ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা তুলে ধরা এবং গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করা জরুরি। জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং দেশব্যাপী আন্দোলনের প্রতিফলনও এতে থাকা উচিত।”
তিনি ঘোষণা করেন, “আমরা দেশের প্রত্যেকটি প্রান্তে ছুটে গিয়ে জনগণের মতামত সংগ্রহ করব এবং তাদের চাহিদার ভিত্তিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রস্তুত করব, যা ভবিষ্যতে একটি গণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপন করবে।”
এর আগে, কুমিল্লার পুলিশ লাইন এলাকায় জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের সমর্থনে লিফলেট বিতরণ এবং গণসংযোগ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি আরও বলেন, “যতদিন পর্যন্ত জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি, ততদিন সরকার এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে এই বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল। আমরা ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ঘোষণাপত্র প্রকাশের আশা করেছিলাম, কিন্তু সেই তারিখে সরকারের পক্ষ থেকে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।”
হাসনাত আব্দুল্লাহ তার বক্তব্যে আরও বলেন, “জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে শহীদদের এবং আহতদের স্বীকৃতি দেওয়া, ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা তুলে ধরা এবং গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করা জরুরি। জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং দেশব্যাপী আন্দোলনের প্রতিফলনও এতে থাকা উচিত।”
তিনি ঘোষণা করেন, “আমরা দেশের প্রত্যেকটি প্রান্তে ছুটে গিয়ে জনগণের মতামত সংগ্রহ করব এবং তাদের চাহিদার ভিত্তিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রস্তুত করব, যা ভবিষ্যতে একটি গণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপন করবে।”
এর আগে, কুমিল্লার পুলিশ লাইন এলাকায় জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রের সমর্থনে লিফলেট বিতরণ এবং গণসংযোগ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।