মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ও শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা থাকার গুঞ্জন সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) হোয়াইট হাউসের রুজভেল্ট রুমে সাংবাদিকদের এক নির্বাচিত দলের সঙ্গে আলোচনার সময় সুলিভান বলেন, ‘‘বাংলাদেশে অভ্যুত্থানের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের হাত থাকার ধারণা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। ঊর্ধ্বতন ভারতীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, তারাও এ গুঞ্জনে বিশ্বাস করেন না।’’
মূলত, মার্কিন-ভারত সম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ প্রশাসনিক কার্যকলাপ নিয়ে আলোচনার সময় বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ভারতীয় রাজনীতিকদের মধ্যে অনেকে অভ্যুত্থানের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করলেও সুলিভান তা হাস্যকর হিসেবে উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে উদ্ভূত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকার পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের পর তিনি ভারতে আশ্রয় নেন। এদিকে, তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে গণহত্যার অভিযোগে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে এবং তাকে দেশে ফেরত এনে বিচারের মুখোমুখি করার চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম এ বিষয়ে জানান, শেখ হাসিনা ভারতে কোন স্ট্যাটাসে আছেন, তা বাংলাদেশের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। বাংলাদেশ একজন নাগরিককে ফেরত চেয়েছে, যা আইনসিদ্ধ প্রক্রিয়ার মধ্যেই করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘‘যদি কারও পাসপোর্ট বাতিল করা হয়, তা সব দেশকে জানানো হয়। পাসপোর্ট বাতিল হলে ভিসার প্রশ্নই ওঠে না।’’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, শেখ হাসিনার ভিসা নবায়ন বা তার অবস্থান নিয়ে আলোচনার চেয়ে বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কই উভয় দেশের জন্য প্রধান বিবেচ্য।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) হোয়াইট হাউসের রুজভেল্ট রুমে সাংবাদিকদের এক নির্বাচিত দলের সঙ্গে আলোচনার সময় সুলিভান বলেন, ‘‘বাংলাদেশে অভ্যুত্থানের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের হাত থাকার ধারণা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। ঊর্ধ্বতন ভারতীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি, তারাও এ গুঞ্জনে বিশ্বাস করেন না।’’
মূলত, মার্কিন-ভারত সম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ প্রশাসনিক কার্যকলাপ নিয়ে আলোচনার সময় বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ভারতীয় রাজনীতিকদের মধ্যে অনেকে অভ্যুত্থানের পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করলেও সুলিভান তা হাস্যকর হিসেবে উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে উদ্ভূত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকার পতন ঘটে। অভ্যুত্থানের পর তিনি ভারতে আশ্রয় নেন। এদিকে, তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে গণহত্যার অভিযোগে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে এবং তাকে দেশে ফেরত এনে বিচারের মুখোমুখি করার চেষ্টা চলছে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম এ বিষয়ে জানান, শেখ হাসিনা ভারতে কোন স্ট্যাটাসে আছেন, তা বাংলাদেশের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। বাংলাদেশ একজন নাগরিককে ফেরত চেয়েছে, যা আইনসিদ্ধ প্রক্রিয়ার মধ্যেই করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘‘যদি কারও পাসপোর্ট বাতিল করা হয়, তা সব দেশকে জানানো হয়। পাসপোর্ট বাতিল হলে ভিসার প্রশ্নই ওঠে না।’’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, শেখ হাসিনার ভিসা নবায়ন বা তার অবস্থান নিয়ে আলোচনার চেয়ে বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কই উভয় দেশের জন্য প্রধান বিবেচ্য।