বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের মালিকানা নেওয়ার পর শাকিব খান বেশ কিছুদিন ধরে আলোচনায় ছিলেন। দলের মালিক হওয়া ছাড়াও ক্যাম্পেইন, থিম সং এবং অন্যান্য কার্যকলাপে তার আগ্রহ ছিল। তবে মাঠের ফলাফল তার প্রত্যাশার বিপরীতে ছিল। ঢাকা ক্যাপিটালস ৬ ম্যাচ খেলেও এখনও একটিতেও জয়লাভ করতে পারেনি। তার এই দলের খারাপ পারফরম্যান্সের ফলে আলোচনায় এসেছেন দলের কোচ খালেদ মাহমুদ সুজন।
সুজনের কোচিংয়ে ঢাকা ক্যাপিটালস ৬ ম্যাচেই পরাজিত হয়েছে এবং তার অধীনে বিপিএলের সবশেষ ১৭ ম্যাচেই দল হেরেছে। এই পরিসংখ্যান দিয়ে তাকালে, সুজন সম্ভবত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে কোচ হিসেবে টানা হারের রেকর্ডে শীর্ষ অবস্থানে আছেন।
বিপিএলে সুজনের শুরুটা হয়েছিল গত মৌসুমে ‘দুর্দান্ত ঢাকা’ দলের অধীনে। কিন্তু প্রথম ম্যাচে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে হারানোর পর টানা ১১ ম্যাচ হারার ফলে ঢাকা টুর্নামেন্টে পয়েন্ট তালিকার তলানিতে ছিল। এবারের বিপিএলেও পরিস্থিতি একই রকম। এই ৬ হার মিলিয়ে সুজনের টানা হার ১৭তে পৌঁছেছে।
বিশ্ব ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি টানা হারর ব্যাপারে যে রেকর্ডটা অরুণাচল প্রদেশ ক্রিকেট দলের দখলে, তাদের প্রধান কোচদের পরিবর্তন হলেও ভাগ্য বদলাতে পারেনি। সুজন যেহেতু ফ্র্যাঞ্চাইজি কোচ হিসেবে টানা হারের রেকর্ড তৈরি করেছেন, তাই তিনি এখন এই রেকর্ডে শীর্ষে অবস্থান করছেন।
প্রথমবার বিপিএলে কোচিং শুরু করেন সুজন ২০১2 সালে চিটাগং কিংসের কোচ হিসেবে। তবে সাফল্য তার সঙ্গী হয়নি, মাত্র একবার ২০১৬ সালে ঢাকা ডায়নামাইটসের অধীনে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। সাফল্যের পরিবর্তে তার কোচিং ক্যারিয়ারে হার একটি অনিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে।
খেলোয়াড়ি জীবনে তার অধীনে ওয়ানডে এবং টেস্টে পরাজয়ের রেকর্ডও রয়েছে। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০০৩ সালে ১৫টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলে সবগুলোতেই হারেছিল। এমন পরিসংখ্যানের পর, সুজনের কোচিংয়ে ঢাকা ক্যাপিটালসের ভবিষ্যৎ কী হবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
সুজনের কোচিংয়ে ঢাকা ক্যাপিটালস ৬ ম্যাচেই পরাজিত হয়েছে এবং তার অধীনে বিপিএলের সবশেষ ১৭ ম্যাচেই দল হেরেছে। এই পরিসংখ্যান দিয়ে তাকালে, সুজন সম্ভবত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে কোচ হিসেবে টানা হারের রেকর্ডে শীর্ষ অবস্থানে আছেন।
বিপিএলে সুজনের শুরুটা হয়েছিল গত মৌসুমে ‘দুর্দান্ত ঢাকা’ দলের অধীনে। কিন্তু প্রথম ম্যাচে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে হারানোর পর টানা ১১ ম্যাচ হারার ফলে ঢাকা টুর্নামেন্টে পয়েন্ট তালিকার তলানিতে ছিল। এবারের বিপিএলেও পরিস্থিতি একই রকম। এই ৬ হার মিলিয়ে সুজনের টানা হার ১৭তে পৌঁছেছে।
বিশ্ব ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি টানা হারর ব্যাপারে যে রেকর্ডটা অরুণাচল প্রদেশ ক্রিকেট দলের দখলে, তাদের প্রধান কোচদের পরিবর্তন হলেও ভাগ্য বদলাতে পারেনি। সুজন যেহেতু ফ্র্যাঞ্চাইজি কোচ হিসেবে টানা হারের রেকর্ড তৈরি করেছেন, তাই তিনি এখন এই রেকর্ডে শীর্ষে অবস্থান করছেন।
প্রথমবার বিপিএলে কোচিং শুরু করেন সুজন ২০১2 সালে চিটাগং কিংসের কোচ হিসেবে। তবে সাফল্য তার সঙ্গী হয়নি, মাত্র একবার ২০১৬ সালে ঢাকা ডায়নামাইটসের অধীনে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। সাফল্যের পরিবর্তে তার কোচিং ক্যারিয়ারে হার একটি অনিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে।
খেলোয়াড়ি জীবনে তার অধীনে ওয়ানডে এবং টেস্টে পরাজয়ের রেকর্ডও রয়েছে। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০০৩ সালে ১৫টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলে সবগুলোতেই হারেছিল। এমন পরিসংখ্যানের পর, সুজনের কোচিংয়ে ঢাকা ক্যাপিটালসের ভবিষ্যৎ কী হবে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।