ভারতের মধ্যপ্রদেশের দেওয়াসে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে, যেখানে এক বিবাহিত পুরুষ লিভ-ইন সঙ্গীকে খুন করে তার মৃতদেহ প্রায় ৮ মাস ধরে ফ্রিজের মধ্যে রেখেছেন। মৃতের নাম পিঙ্কি প্রজাপতি (৩৫)। অভিযুক্ত সঞ্জয় পাটিদার (৪১) কে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। সঞ্জয় এবং পিঙ্কি প্রায় পাঁচ বছর ধরে লিভ-ইনে ছিলেন এবং একে অপরের সঙ্গে ভাড়া বাড়িতে থাকতেন।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, পিঙ্কি সম্প্রতি সঞ্জয়কে বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন, কিন্তু সঞ্জয় এ ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন না। এটি সম্ভবত তার খুনের একটি কারণ হতে পারে। হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে পুলিশ সুপার পুনীত গেহলট জানিয়েছেন, সঞ্জয় ২০২৪ সালের মার্চ মাসে পিঙ্কিকে খুন করেছিলেন। এর পর পিঙ্কির মৃতদেহ ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়। মৃতদেহ উদ্ধারের পর দেখা যায়, তার দুটি হাত বাধা ছিল।
গতকাল শুক্রবার ফ্ল্যাটের অন্যান্য বাসিন্দারা বাজে গন্ধ পেতে শুরু করলে, বলবীর রাজপুত নামে একজন ভাড়াটিয়া ফ্ল্যাটে ঢোকেন এবং মহিলার মৃতদেহ দেখতে পান। এরপর পুলিশকে খবর দেওয়া হয় এবং সঞ্জয়কে উজ্জয়িনী থেকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের মতে, সঞ্জয় এক বছর আগে ওই ফ্ল্যাট ছেড়ে দিলেও, দীর্ঘদিন পর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং তাকে আটক করা হয়েছে।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, পিঙ্কি সম্প্রতি সঞ্জয়কে বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন, কিন্তু সঞ্জয় এ ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন না। এটি সম্ভবত তার খুনের একটি কারণ হতে পারে। হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে পুলিশ সুপার পুনীত গেহলট জানিয়েছেন, সঞ্জয় ২০২৪ সালের মার্চ মাসে পিঙ্কিকে খুন করেছিলেন। এর পর পিঙ্কির মৃতদেহ ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়। মৃতদেহ উদ্ধারের পর দেখা যায়, তার দুটি হাত বাধা ছিল।
গতকাল শুক্রবার ফ্ল্যাটের অন্যান্য বাসিন্দারা বাজে গন্ধ পেতে শুরু করলে, বলবীর রাজপুত নামে একজন ভাড়াটিয়া ফ্ল্যাটে ঢোকেন এবং মহিলার মৃতদেহ দেখতে পান। এরপর পুলিশকে খবর দেওয়া হয় এবং সঞ্জয়কে উজ্জয়িনী থেকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের মতে, সঞ্জয় এক বছর আগে ওই ফ্ল্যাট ছেড়ে দিলেও, দীর্ঘদিন পর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং তাকে আটক করা হয়েছে।