অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত নির্বাচন দিতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তার মতে, নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রকাশিত হলে রাজনৈতিক অস্থিরতা কেটে যাবে এবং বিদেশি বিনিয়োগ বাড়বে।
শনিবার রাজধানীতে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ‘ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ কনফারেন্স’-এ বক্তব্য দেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, অর্থপাচার ও দুর্নীতি রোধের কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন, ‘গত পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩ বিলিয়ন ডলার আর রপ্তানি আয় বেড়েছে আড়াই বিলিয়ন ডলার। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখনও চার মাসের বেশি সময়ের আমদানি নিশ্চিত করতে সক্ষম। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
অর্থনীতি প্রসঙ্গে গভর্নর আরও বলেন, ‘প্যানিক হওয়ার কিছু নাই। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখনও ৪ মাসের ওপরে আছে। আমরা ৭ দিন, ১০ দিন, ১৫ দিন রাখতে পারব।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন জানান, খুব শিগগিরই নির্বাচন নিয়ে রোডম্যাপ আসছে। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সহজে বিনিয়োগ করতে চান না। তবে আমরা আশা করছি, দ্রুত একটি নির্বাচনের রোডম্যাপ এসে যাবে। তখন আস্থা ফিরে আসবে, বিনিয়োগ বাড়বে।’
প্রবাসীদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত এবং ক্ষেত্রবিশেষে জাতীয় পার্টিরও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শাখা আছে। কিন্তু তাদের রাজনৈতিক বিরোধ প্রবাসীদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ও ব্র্যান্ডিং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় গণমাধ্যমের অপপ্রচার নিয়ে প্রবাসীদের আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ভারতীয় গণমাধ্যমের অপপ্রচারের জবাব দিতে প্রবাসীদের সোচ্চার হতে হবে। রাজনৈতিক স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে হবে।’
শনিবার রাজধানীতে সেন্টার ফর এনআরবি আয়োজিত ‘ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ কনফারেন্স’-এ বক্তব্য দেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, অর্থপাচার ও দুর্নীতি রোধের কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন, ‘গত পাঁচ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ৩ বিলিয়ন ডলার আর রপ্তানি আয় বেড়েছে আড়াই বিলিয়ন ডলার। দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখনও চার মাসের বেশি সময়ের আমদানি নিশ্চিত করতে সক্ষম। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
অর্থনীতি প্রসঙ্গে গভর্নর আরও বলেন, ‘প্যানিক হওয়ার কিছু নাই। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখনও ৪ মাসের ওপরে আছে। আমরা ৭ দিন, ১০ দিন, ১৫ দিন রাখতে পারব।’
নির্বাচন প্রসঙ্গে তৌহিদ হোসেন জানান, খুব শিগগিরই নির্বাচন নিয়ে রোডম্যাপ আসছে। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সহজে বিনিয়োগ করতে চান না। তবে আমরা আশা করছি, দ্রুত একটি নির্বাচনের রোডম্যাপ এসে যাবে। তখন আস্থা ফিরে আসবে, বিনিয়োগ বাড়বে।’
প্রবাসীদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত এবং ক্ষেত্রবিশেষে জাতীয় পার্টিরও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শাখা আছে। কিন্তু তাদের রাজনৈতিক বিরোধ প্রবাসীদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়ছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি ও ব্র্যান্ডিং ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।’
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতীয় গণমাধ্যমের অপপ্রচার নিয়ে প্রবাসীদের আরও সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ভারতীয় গণমাধ্যমের অপপ্রচারের জবাব দিতে প্রবাসীদের সোচ্চার হতে হবে। রাজনৈতিক স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে হবে।’