শেখ হাসিনার দলের দুর্নীতির অভিযোগ একে একে প্রকাশিত হচ্ছে, এবং এবার সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে তার পরিবারের সদস্য টিউলিপ সিদ্দিকের নাম। ২০১৯ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপের ৫ জুন বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের সময় টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি কোনো টিকিট ছাড়া হসপিটালিটি বক্সে বসে খেলা দেখেছিলেন। তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপি-ঘনিষ্ঠ সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, যিনি আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে, তার বিরুদ্ধে এই নতুন অভিযোগের কারণে তিনি চাপের মুখে পড়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ওই ম্যাচের পাশাপাশি এক মাস পর লর্ডসে পাকিস্তান-বাংলাদেশ ম্যাচেও একই কাজ করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক ও কাজী নাবিল আহমেদ। তাদের বিরুদ্ধে ম্যাচ প্রতি টিকিট ও খাবারের বিল না দেয়ারও অভিযোগ রয়েছে, যার পরিমাণ ৩৫৮ দশমিক ৮০ পাউন্ড, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৫৩ হাজার টাকা।
এছাড়া, টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে লন্ডনে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট উপহার গ্রহণের অভিযোগও রয়েছে, যা তাকে আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট আবাসন ব্যবসায়ী থেকে দেয়া হয়েছে। এমনকি, বাংলাদেশের ৯টি মেগা প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগেও তার নাম উঠে এসেছে।
বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন ইতোমধ্যে এই বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে। এদিকে, যুক্তরাজ্যের প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির নেতা কেমি ব্যাডেনোচ টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার দাবি জানিয়েছেন।
টিউলিপ সিদ্দিক বর্তমানে যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থ ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে, তার বিরুদ্ধে এই নতুন অভিযোগের কারণে তিনি চাপের মুখে পড়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ওই ম্যাচের পাশাপাশি এক মাস পর লর্ডসে পাকিস্তান-বাংলাদেশ ম্যাচেও একই কাজ করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক ও কাজী নাবিল আহমেদ। তাদের বিরুদ্ধে ম্যাচ প্রতি টিকিট ও খাবারের বিল না দেয়ারও অভিযোগ রয়েছে, যার পরিমাণ ৩৫৮ দশমিক ৮০ পাউন্ড, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে ৫৩ হাজার টাকা।
এছাড়া, টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে লন্ডনে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট উপহার গ্রহণের অভিযোগও রয়েছে, যা তাকে আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট আবাসন ব্যবসায়ী থেকে দেয়া হয়েছে। এমনকি, বাংলাদেশের ৯টি মেগা প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগেও তার নাম উঠে এসেছে।
বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন ইতোমধ্যে এই বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে। এদিকে, যুক্তরাজ্যের প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির নেতা কেমি ব্যাডেনোচ টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার দাবি জানিয়েছেন।