ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় চলমান সংঘাত নিরসনে যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি মুক্তির আলোচনায় অংশ নিতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দেশটির উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দলকে কাতারে পাঠিয়েছেন।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহুর কার্যালয় এই তথ্য জানিয়েছে। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জেরুজালেমে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য দূত স্টিভ উইটকফ, বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের একজন প্রতিনিধি এবং ইসরায়েলের শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের আলোচনা শেষে নেতানিয়াহু মোসাদ গোয়েন্দা সংস্থা ও শিন বেত নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান জেনারেল নিজান আলোন এবং পররাষ্ট্রনীতি উপদেষ্টা ওফির ফালককে কাতারের উদ্দেশে রওনা হওয়ার নির্দেশ দেন।
এই বৈঠক এবং আলোচনা দীর্ঘ সময় ধরে চলছিল, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার এবং মিসর গাজার যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি মুক্তির চুক্তি নিয়ে মধ্যস্থতা করছে। সম্প্রতি, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা পুনরায় শুরু হয়েছে, যার মূল লক্ষ্য ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালের হামলায় গাজায় নেওয়া ২৫১ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে। তবে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, জিম্মিদের মুক্তি না হলে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়া, ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় ১,২০৮ জন ইসরায়েলি নিহত হন, তাদের মধ্যে অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক ছিলেন। পাশাপাশি, ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় গাজায় ৪৬ হাজার ৫৩৭ জন নিহত হয়েছেন, অধিকাংশই বেসামরিক। জাতিসংঘের তথ্যমতে, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই নিরপরাধ নাগরিক।
এটি একটি ‘ঐতিহাসিক সুযোগ’ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে, যেখানে জিম্মি মুক্তির জন্য একটি চূড়ান্ত চুক্তি করতে আহ্বান জানানো হয়েছে।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে নেতানিয়াহুর কার্যালয় এই তথ্য জানিয়েছে। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জেরুজালেমে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য দূত স্টিভ উইটকফ, বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের একজন প্রতিনিধি এবং ইসরায়েলের শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকের আলোচনা শেষে নেতানিয়াহু মোসাদ গোয়েন্দা সংস্থা ও শিন বেত নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান জেনারেল নিজান আলোন এবং পররাষ্ট্রনীতি উপদেষ্টা ওফির ফালককে কাতারের উদ্দেশে রওনা হওয়ার নির্দেশ দেন।
এই বৈঠক এবং আলোচনা দীর্ঘ সময় ধরে চলছিল, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, কাতার এবং মিসর গাজার যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি মুক্তির চুক্তি নিয়ে মধ্যস্থতা করছে। সম্প্রতি, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা পুনরায় শুরু হয়েছে, যার মূল লক্ষ্য ৭ অক্টোবর ২০২৩ সালের হামলায় গাজায় নেওয়া ২৫১ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে অগ্রগতি হয়েছে। তবে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, জিম্মিদের মুক্তি না হলে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়া, ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় ১,২০৮ জন ইসরায়েলি নিহত হন, তাদের মধ্যে অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক ছিলেন। পাশাপাশি, ইসরায়েলের পাল্টা হামলায় গাজায় ৪৬ হাজার ৫৩৭ জন নিহত হয়েছেন, অধিকাংশই বেসামরিক। জাতিসংঘের তথ্যমতে, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই নিরপরাধ নাগরিক।
এটি একটি ‘ঐতিহাসিক সুযোগ’ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে, যেখানে জিম্মি মুক্তির জন্য একটি চূড়ান্ত চুক্তি করতে আহ্বান জানানো হয়েছে।