সাবেক পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন বিভিন্ন মামলা দায়ের করেছে, যার মধ্যে আয়কর নথি জব্দের আদেশও অন্তর্ভুক্ত। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত এ আদেশ দেন।
অভিযোগের মধ্যে বলা হয়েছে, বেনজীর আহমেদ প্রায় ৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন এবং ২ কোটি ৬২ লাখ টাকা সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। তার স্ত্রী জিশান মির্জা ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ১৬ কোটি ১ লাখ টাকা তথ্য গোপন করেছেন।
এছাড়া, তাদের বড় মেয়ে ফারহীন রিশতা বিনতে বেনজীর ৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং ছোট মেয়ে তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীর ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। গত ৮ জানুয়ারি, আদালত জিশান মির্জা ও তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীরের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেন।
এদিন, দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা হাফিজুল ইসলাম এই নথি জব্দের আবেদন করেন এবং আদালত তা মঞ্জুর করেন।
অভিযোগের মধ্যে বলা হয়েছে, বেনজীর আহমেদ প্রায় ৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন এবং ২ কোটি ৬২ লাখ টাকা সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। তার স্ত্রী জিশান মির্জা ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ১৬ কোটি ১ লাখ টাকা তথ্য গোপন করেছেন।
এছাড়া, তাদের বড় মেয়ে ফারহীন রিশতা বিনতে বেনজীর ৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা এবং ছোট মেয়ে তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীর ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। গত ৮ জানুয়ারি, আদালত জিশান মির্জা ও তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীরের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেন।
এদিন, দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা হাফিজুল ইসলাম এই নথি জব্দের আবেদন করেন এবং আদালত তা মঞ্জুর করেন।