মোবাইলে ইন্টারনেট ডাটা, মিনিট ও এসএমএসের মেয়াদ শেষের পর পরবর্তী প্যাকেজে তা যুক্ত চেয়ে সরকার, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ও মোবাইল অপারেটরদের লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী।সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো.মিজানুর রহমান ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান, গ্রামীণ ফোন, রবি আজিয়াটা লিমিটেড, বাংলালিংক লিমিটেড এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড বরাবর এ নোটিশ পাঠান।নোটিশে বলা হয়, বাংলাদেশে দিনে ১৮৮.৭৮ মিলিয়ন মানুষ মোবাইল ব্যবহার করে এবং দিনে দিনে ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশে প্রায় ১৩১ মিলিয়ন মানুষ মোবাইল ইন্টারনেট গ্রাহক। তবে বর্তমানে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও টেলিটকের মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা প্যাকেজের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই আবার ডাটা প্যাকেজ না কিনে রাখলে সময়সীমা শেষ হওয়ার পর অব্যবহৃত ডাটা আর ব্যবহার করতে পারেন না।
বিশ্বের অধিকাংশ দেশে মোবাইল ডাটা প্যাক, মিনিট ও এসএমএসে এ সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে নেই। ফলে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা নানা রকম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।অবশিষ্ট মোবাইল ইন্টারনেট ডাটা প্যাক, মিনিট ও এসএমএস সেবায় এ সুবিধা দিতে অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। নোটিশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলেও জানান আইনজীবী মো. মিজানুর রহমান।তবে রোববার (১২ জানুয়ারি) বিটিআরসির জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়, গ্রাহক যাতে তার সুবিধা অনুযায়ী প্যাকেজ গ্রহণ করতে পারে, সে জন্য ‘ফ্লেক্সিবল প্ল্যান’ হিসেবেও একটি পাকেজ থাকবে। এ ছাড়া মেয়াদবিহীন প্যাকেজও থাকবে। তবে সে ক্ষেত্রে সময়সীমা নির্ধারণ করে দিতে হবে। যেকোনো প্যাকেজের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক দিন আগে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে সে বিষয়ে জানাতে হবে।
কোনো ডাটা প্যাকেজের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর অব্যবহৃত ডাটা থেকে গেলে, তা ‘ক্যারি ফরওয়ার্ড’ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। অর্থাৎ মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই যদি গ্রাহক একই প্যাকেজ আবার কেনে, তাহলে পরের প্যাকেজে অব্যবহৃত ডাটা ব্যবহার করা যাবে।
বিশ্বের অধিকাংশ দেশে মোবাইল ডাটা প্যাক, মিনিট ও এসএমএসে এ সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে নেই। ফলে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা নানা রকম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।অবশিষ্ট মোবাইল ইন্টারনেট ডাটা প্যাক, মিনিট ও এসএমএস সেবায় এ সুবিধা দিতে অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। নোটিশ পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলেও জানান আইনজীবী মো. মিজানুর রহমান।তবে রোববার (১২ জানুয়ারি) বিটিআরসির জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়, গ্রাহক যাতে তার সুবিধা অনুযায়ী প্যাকেজ গ্রহণ করতে পারে, সে জন্য ‘ফ্লেক্সিবল প্ল্যান’ হিসেবেও একটি পাকেজ থাকবে। এ ছাড়া মেয়াদবিহীন প্যাকেজও থাকবে। তবে সে ক্ষেত্রে সময়সীমা নির্ধারণ করে দিতে হবে। যেকোনো প্যাকেজের মেয়াদ শেষ হওয়ার এক দিন আগে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে সে বিষয়ে জানাতে হবে।
কোনো ডাটা প্যাকেজের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর অব্যবহৃত ডাটা থেকে গেলে, তা ‘ক্যারি ফরওয়ার্ড’ হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। অর্থাৎ মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই যদি গ্রাহক একই প্যাকেজ আবার কেনে, তাহলে পরের প্যাকেজে অব্যবহৃত ডাটা ব্যবহার করা যাবে।