রাজধানীর ধানমন্ডি আই হসপিটালের বিরুদ্ধে চিকিৎসকের ভুলে দেড় বছর বয়সি শিশুর বাম চোখের বদলে ডান চোখে অপারেশন করার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি শিশুটির পরিবারের নজরে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ফের অপারেশনের জন্য শিশুটিকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যান।
শিশুটির পরিবারের সদস্যরা জানান, মঙ্গলবার বিকেলে তারা শিশুটির বাম চোখে ময়লা জাতীয় কিছু থাকার কারণে চিকিৎসার জন্য ধানমন্ডি আই হসপিটালে যান। চিকিৎসক বাম চোখে সমস্যা চিহ্নিত করে অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেন। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে শিশুটিকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। তবে অপারেশনের পর দেখা যায়, বাম চোখের পরিবর্তে ডান চোখে অপারেশন করা হয়েছে।
শিশুটির মা বলেন, "অপারেশন থিয়েটারের বাইরে আমরা অপেক্ষা করছিলাম। যখন বাবুকে বের করলো, তখন ওর বাবু কোল নিয়ে দেখলো যে বাম চোখের বদলে ডান চোখে অপারেশন করেছে। আমাদের পুরো পরিবার হতবাক হয়ে গেছে।"
শিশুটির বাবা ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানিয়ে বলেন, "এমন ভুল মেনে নেওয়া যায় না। যদি বড় কোনো অপারেশন হতো, তাহলে আমাদের সন্তান হয়তো আর বাঁচতো না। আমরা চাই, এ ঘটনায় দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি হোক।"
এ বিষয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি আলী আহমেদ মাসুদ জানান, "ভুক্তভোগী পরিবার অভিযোগ করলে আমরা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। অপরাধী যেই হোক, অভিযোগ পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।"
অন্যদিকে, অভিযুক্ত হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী জানান, "ঘটনার তদন্ত চলছে। যারা দোষী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"
শিশুটির পরিবারের সদস্যরা জানান, মঙ্গলবার বিকেলে তারা শিশুটির বাম চোখে ময়লা জাতীয় কিছু থাকার কারণে চিকিৎসার জন্য ধানমন্ডি আই হসপিটালে যান। চিকিৎসক বাম চোখে সমস্যা চিহ্নিত করে অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেন। সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে শিশুটিকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। তবে অপারেশনের পর দেখা যায়, বাম চোখের পরিবর্তে ডান চোখে অপারেশন করা হয়েছে।
শিশুটির মা বলেন, "অপারেশন থিয়েটারের বাইরে আমরা অপেক্ষা করছিলাম। যখন বাবুকে বের করলো, তখন ওর বাবু কোল নিয়ে দেখলো যে বাম চোখের বদলে ডান চোখে অপারেশন করেছে। আমাদের পুরো পরিবার হতবাক হয়ে গেছে।"
শিশুটির বাবা ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানিয়ে বলেন, "এমন ভুল মেনে নেওয়া যায় না। যদি বড় কোনো অপারেশন হতো, তাহলে আমাদের সন্তান হয়তো আর বাঁচতো না। আমরা চাই, এ ঘটনায় দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি হোক।"
এ বিষয়ে ধানমন্ডি থানার ওসি আলী আহমেদ মাসুদ জানান, "ভুক্তভোগী পরিবার অভিযোগ করলে আমরা আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। অপরাধী যেই হোক, অভিযোগ পেলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।"
অন্যদিকে, অভিযুক্ত হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী জানান, "ঘটনার তদন্ত চলছে। যারা দোষী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"